• যোগাযোগ
  • অভিযোগ
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ
    • যোগাযোগ
    • অভিযোগ
    • ই-পেপার

    পিতা পুত্রকে গলা কেটে হত্যার ২৫ বছর পর মামলা 

     dailybangla 
    26th Oct 2024 11:17 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা রায়সা-খাসকররা গ্রামে ২৫ বছর আগে রহিম বকস ও তার ছেলে শফিউল ইসলাম খুনের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করেছে মামলার বাদী এস এ হৃদয়। তিনি নিহত শফিউল ইসলামের ছেলে।

    শনিবার (২৬ সেপ্টম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) আলমডাঙ্গা থানা আমলী আদালতে দুজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন। আসামিরা চরমপন্থী দলের সদস্য বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

    বাদীপক্ষের আইনজীবী খন্দকার অহিদুল আলম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লাভলী নাজনীন বাদীর লিখিত অভিযোগ আমলে নেন। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সাক্ষীদের জবানবন্দী লিখিতভাবে রেকর্ড করে আগামী ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মামলার আসামি হিসেবে নাম উল্লেখ করা দুজন হলেন আলমডাঙ্গা উপজেলার মধুপুর গ্রামের মো. বাবলুর রহমান ও খেজুরতলা গ্রামের মো. মুঞ্জুর আলী।

    ১৯৯৯ সালের ১৬ জানুয়ারি এই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে। মামলার বর্ণনায় বাদী উল্লেখ করেছেন, আসামিরা এলাকার চরমপন্থীদলের সদস্য। শফিউল ইসলাম ছিলেন রায়সা জামে মসজিদের ইমাম এবং তার বাবা রহিম বকস প্রামাণিক এলাকার ধণাঢ্য ও সামাজিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। এজাহারনামীয় দুই আসামি ঘটনার কয়েক মাস আগে অর্থাৎ ১৯৯৮ সালে বাবা-ছেলের কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামিরা ১৯৯৯ সালের ১৬ জানুয়ারি রাতে তারাবির নামাজের ইমামতি করা অবস্থায় সেখান থেকে টেনেহিঁচড়ে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং হাত-পা বেঁধে ফেলে। এরপর এজাহারনামীয় দুই আসামি শফিউলকে বাড়ির উঠানেই রামদা দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করে। ওই সময় রহিম বকস এগিয়ে এলে তাকেও গলা কেটে হত্যা করে। এরপর সব আসামি অবৈধ বন্দুক থেকে ফাঁকা গুলি করতে করতে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। যা নিয়ে ওই সময় স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়।

    ২৫ বছর পর মামলা করার প্রসঙ্গে বাদী এস এ হৃদয় উল্লেখ করেছেন, পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় বাদী এবং তার পরিবারের লোকজন এত দিন মামলা করতে সাহস পাননি। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে দেশে সেনাবাহিনী নিয়োজিত থাকায় বাদী বিচারের আশায় মামলা করছেন। বাদী নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার কারণে মামলা করতে বিলম্ব হলো। সংবাদ সম্মেলনকালে উপস্থিত ছিলেন জেলার প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা।

    বিআলো/তুরাগ

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    May 2025
    M T W T F S S
     1234
    567891011
    12131415161718
    19202122232425
    262728293031