• যোগাযোগ
  • অভিযোগ
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ
    • যোগাযোগ
    • অভিযোগ
    • ই-পেপার

    বেলায়াতের গুপ্তরহস্যভেদী ওয়াইসি নন্দিনী  সৈয়দা জোহরা খাতুন (র.)’র জীবনকথা 

     dailybangla 
    29th Mar 2025 12:34 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    হজরত রাবেয়া বসরির পরহেযগারীতা এবং আধ্যাত্মিকতার কথা সবার জানা। ভারতীয় উপমহাদেশে তেমনি একজন আল্লাহ ওয়ালা এবং নবীয়ে রহমতের মস্ত আশেকা রমনীর কথা বহু মুসলিম মনীষী এবং আউলিয়ায়ে কেরামের মুখনিঃসৃতবাণী এবং লিখনীতে শোভা পেয়েছে। যাকে বাংলার রাবেয়া বসরী এবং দুররে মাক্নূন বলা হয়। এ মহান সুফি সাধিকা- ভোরের স্নিগ্ধতা, নির্মল বাতাস আর পাখির কিচিমিচির শব্দের এক মহা আনন্দময় গণ মুহূর্তে রাসূলনোমা পীর, হজরতুল্লামা শাহ সুফি  সৈয়দ ফতেহা আলী ওয়াইসি (র.)’র ঔরসে এবং সৈয়দা ফাতেমা খাতুনের গর্ভে; সৈয়দা বানু জোহরা খাতুন জন্মগ্রহণ করেন। জন্ম ১২৭৮ বাংলা, ১৮৭১-১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দ। জন্মস্থান ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার ভরতপুর থানার শাহপুর গ্রামে। ছোটবেলা থেকেই তিনি অত্যন্ত পরহেযগার এবং তীক্ষè মেধাশক্তির অধিকারিণী ছিলেন। বিশুদ্ধ কুরআন পাঠ এবং আরবি, ফার্সি, উর্দু ভাষার প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করেন, পিতা-মাতা এবং গৃহশিক্ষকের হাতধরে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে পড়াশুনা না করলেও বরেণ্য শিক্ষাবিদ, আলেমেদ্বীন এবং বিশিষ্ট আধ্যাত্মবিদ, শ্রদ্বেয় পিতার কাছ থেকে কুরআন, হাদিস, ফিকাহসহ অন্যান্য ধর্মীয় কিতাবাদির ইলম হাসিল করে ইলমে শরীয়তের সুগভীর জ্ঞান হাসিল করেন। পাশাপাশি ইলমে মারিফত ও তরিক্বতের বহুমাত্রিক সিলসিলার জ্ঞানও সম্পূণরূপে হাসিল করতে সক্ষম হন। সমকালীন সময়ে কুরান ও হাদিসের অদ্বিতীয় ব্যাখ্যাকারিণী হিসেবে তার যথেষ্ট সুখ্যাতি ছিল। বালাগাত ও মানতিকশাস্ত্রে তিনি যথেষ্ট পারদর্শী। তিনি ফার্সি এবং উর্দু ভাষায় চিঠিপত্র লিখতেন। বাংলা ভাষা বুঝতেন এবং অতি সুন্দরভাবে বাংলায় কথা বলতে পারতেন; যদিও বাংলা সাহিত্য সর্ম্পকে তার জ্ঞান ছিলনা। তার কণ্ঠস্বর ছিল- অতি সুমিষ্ট, ঝংকার সম্পন্ন, গম্ভীর ও হৃদয়স্পর্শী। পবিত্র কুরআন মাজিদ তিনি অতি সহিহ-শুদ্ধভাবে সুরমাখা কণ্ঠে দ্রুততার সঙ্গে তেলাওয়াত করতেন।যেকোন মাসয়ালা-মাসায়েল জিজ্ঞাসিত ব্যক্তিকে ব্যাখ্যামূলক বর্ণনাসহ শরীয় ফতোয়া প্রদান করতেন।বৃদ্ধাবস্থায় তার চোখের জ্যোতি ছিল প্রখর। রাত জেগে ইবাদাত করার কারণে তার পরিপাক শক্তি ছিল ক্ষীণ। প্রায়সময় আমাশয় পীড়া ও সর্দি ভুগতেন। তার অভাবনীয় রোগ সলব (দূর করা) করার ক্ষমতা ছিল। জ¦ীন আক্রান্ত রোগীকে খুবই দ্রুততার সঙ্গে সুস্থ করে তুলতে পারতেন। তার বুযুর্গীর দ্যুতিতে আকৃষ্ট হয়ে বাংলা, আসাম ও বিহারের অসংখ্য নারী সমাজ তার হাতে বায়আত গ্রহণ করেছিলেন। জোহরের নামাজের পর কুরআন তেলাওয়াত করতেন। ফজর ও মাগরিবের নামাজের পর সকল মুরিদকে তালিম ও তাওয়াজ্জুহ প্রদান করতেন এবং সকলকে সঙ্গে নিয়ে দীর্ঘক্ষণ মুরাক্বাবা করতেন। এশার নামাজান্তে রাত্রের আহার গ্রহণ করে কিছুসময় নিদ্রামগ্ন হয়ে তৎপর জাগ্রত হয়ে দরুদ শরীফ, তাওবা, ইন্তেগফার, তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করে ক্ষণিক নিদ্রাভিভূত হয়ে পুনরায় জাগ্রত হয়ে কুরআন তেলাওয়াত শেষে ফজরের নামাজ সমাধা করতেন।গোলাপ জল মিশ্রিত পানি পান করতেন। নোনতা অপেক্ষা মিষ্টি দ্রব্য গ্রহণে আগ্রহী ছিলেন।নিজের কাজ নিজেই করতেন; দিবারাত্র মিহি চালের অতি অল্প ভাত গ্রহণ করতেন এবং অতি সাধারণ ও অনাড়ম্বর জীবন-যাপনে অভ্যস্ত ছিলেন।শুভ পরিণয়ে আবদ্ধ হন, শাহপুর গ্রামের বিখ্যাত জমিদার পরিবার ‘মুন্সী বাড়ী’ এর সন্তান; সৈয়দ হাসান (র.)’র সঙ্গে। তার পুত্রের নাম, মাওলানা সৈয়দ এহসান আহমদ মাসুম (র.) এবং কন্যাদ্বয়ের নাম, সৈয়দা বিবি হাজেরা এবং সৈয়দা বিবি সিদ্দিকা। উল্লেখ্য যে, সৈয়দ হাসান (র.)’র প্রথম স্ত্রীর ইন্তেকালের পর সৈয়দা জোহরা খাতুনকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন। সৈয়দ হাসান (র.)’র প্রথম ঘরের সন্তানদের নাম, সৈয়দ মীর হাসান, সৈয়দ হোসেন আলী এবং সৈয়দ আলী। সৈয়দ হাসান (র.)-বানু জোহরা খাতুনকে বিয়ে করার পর সৈয়দ ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)’র সোহবত গ্রহণ করে জমিদারী জীবনের ইতি টানেন এবং জমিদারী সম্পত্তির অনেকাংশ প্রজাদের দান করে দেন।সৈয়দা জোহরা খাতুনের তাক্বওয়া, দ্বীনদারিতা, পরহেযগারীতা, তাহাজ্জুদ গুজারীতা, পর্দাশীলতা, আত্মশুদ্ধিতা, পবিত্রতা, রিয়াজাত, মুরাক্বাবা,  মোশাহেদার মত উচ্চস্তরের ইবাদাত-বান্দেগী এবং পিতার অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন নেক নজর এবং ফয়েয ও তাওয়াজ্জুহের ফলে তার মধ্যে আল্লাহ পাকের কুদরতি নূরী জলওয়া এবং নূরে মুহাম্মাদির অত্যধিক ফয়েয রেখাপাত হয়। পর্যায়ক্রমে পিতা কর্তৃক বিভিন্ন তরিক্বার অজিফা, ছবক এবং দায়রা সমূহ শেষ করে তরিক্বতের মহান খেলাফত লাভের সৌভাগ্য অর্জন করেন।দিনরাত তিনি ইবাদাতে মশগুল থাকতেন। সুদীর্ঘ ১২ বছর একটি প্রকোষ্ঠে নিরব সাধনায় কাটিয়েছেন। তাঁর সুউচ্চ বেলায়াতি শক্তির কারণে ওয়াইসি হজরত তাকে ‘দুররে মাক্নূন’ নামে অভিহিত করতেন। দুররে মাক্নূন এর বাংলা অর্থ হল- লুকায়িত মুক্তা।ওয়াইসি হজরত তার সম্পর্কে আরো বলেছেন, ‘তার সমস্ত মুরিদ ও খলিফাদের চেয়ে তার মেয়ে জোহরা খাতুনের মারেফাতের জ্ঞান অধিক।’ কারামতে কামেলীন কিতাবে সৈয়দা জোহরা খাতুনকে ‘কুতুবুল এরশাদ’ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়েছে। কুতুবুল এরশাদ এটি আল্লাহ প্রদত্ত একটি দায়িত্ব ও পদমর্যাদার নাম।তিনি শরিয়তের কঠোর পাবন্দ ছিলেন। পর্দার ব্যাপারে ছিলেন যথেষ্ট যত্নশীল। আব্বা হুজুরের মুরিদ-খলিফাদের সঙ্গে পর্দার অন্তরাল থেকে খুবই নিম্মস্বরে এবং খুবই ধীরস্থিরভাবে কথা বলতেন। সৈয়দ ফতেহ আলী ওয়াইসি (র.)-ইন্তেকালের পূর্বে সকল মুরিদ ও খলিফাদের বলে গিয়েছিলেন যে, “তার মেয়ে সৈয়দা জোহরা খাতুনের কাছে নিসবতে জামেয়ার ফয়েয হাসিল করতে।”  কারণ সৈয়দা জোহরা খাতুন ছিলেন, নিসবতে জামেয়ার আমানতদার। উল্লেখ্য যে, ওয়াইসি হজরতের অন্যতম খলিফা, কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যাপক, শাসমুল ওলামা, ফুরফুরার বড়ো মাওলানা খ্যাত গোলাম সালমানী আব্বাসী (র.)-পীরের ইন্তোকালের পর প্রতিনিয়ত পীর নন্দিনীর কাছ থেকে পর্দার আড়াল থেকে নিসবতে জামেয়ার ফয়েয ও ইলমে মারিফতের উচ্চ মার্গীয়জ্ঞান হাসিল করতেন। এমনকি তিনি তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পীরভাই হজরদ সৈয়দ ওয়াজেদ মেহেদীবাগী (র.)-কে পীর ক্বেবলাজানের মাজার শরীফ থেকে ইশারা নিয়ে নিসবতে জামেয়ার ফয়েয হাসিল করার জন্য সৈয়দা জোহরা খাতুনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে এবং কামালিয়াতের মাক্বাম হাসিল করে তরিক্বতের সফরে বেরিয়ে পড়ার অনুরোধ জানান।সৈয়দ ওয়াজেদ আলী (র.)-নিসবতে জামেয়ার ফয়েয হাসিলের সময় পীর নন্দিনীর উছিলা ধরে মোরাক্বাবা করতে বসতেন।সৈয়দ ওয়াজেদ আলী (র.)-ছিলেন ঢাকার মিরপুরের সৈয়দ শাহ আলী বোগদাদীর অধস্তন বংশধর। সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসির বিখ্যাত ফরসি কাব্যগ্রন্থ ‘দিওয়ান-ই-ওয়াইসি’ ওফাতের পূর্বে তার কন্যাকে অর্পণ করে যান। জোহরা খাতুন ‘দিওয়ান-ই-ওয়াইসি’ সর্বপ্রথম যখন পুত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করেন, তখন পিতার পঁয়ত্রিশ জন খলিফার নাম উল্লেখ করলেও নিজের নাম সেখানে অন্তর্ভূক্ত করেননি। এখান থেকে উপলব্ধি করা যায়, তিনি ছিলেন পিতার মতন প্রচার বিমুখ। সৈয়দ ফতেহ আলী (র.)’র অসংখ্য জ¦ীন মুরিদ ছিলেন, তারা একদিন মা জোহরা খাতুনকে জ¦ীন দেশে নিয়ে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানালে তাহাজ্জুদ নামাজ শেষে তাঁদের সিংহাসনে বসে জ¦ীনদেশে সফর করেন এবং সেখানে তারা তাকে সকালের নাস্তা দিলে সামান্য গ্রহণ করেন। অতঃপর নিজদেশে ফিরে আসলে চাইলে তারা তৎক্ষণাৎ তাকে শাহপুর গ্রামে পৌঁছে দেন। ওয়াইসি হজরত! ওফাতের পর তার প্রধান প্রধান খলিফা এবং মুরিদরা তার কাছে নজরানা পেশ করলে তিনি সেসমস্ত নাজরানা গরিব-দুঃখী, ঋণগ্রস্থদের মাঝে বিলিয়ে দিতেন; কতেক ভদ্র দরিদ্রালয়ে প্রেরণ করতেন এবং অবশিষ্টাংশ খলিফা-মুরিদ ও অতিথিদেরজন্য ব্যয় করতেন।দুধ, ইলিশ, কদু, মাছ, আম তার অধিক প্রিয় ছিল। গরীব মুরিদদের খাওয়া ও পরা দিয়ে ইলমে তাসাউফ শিক্ষা দিতেন এবং বাড়ি ফেরার জন্য পথ খরচও দিতেন। বাড়িতে মুরিদ সন্তান আসার সঙ্গেসঙ্গে তিনি খাবার ও বিশ্রামের সু-ব্যবস্থা করতেন। তিনি পরম দয়ালু অন্তরের অধিকারিণী ছিলেন।মা জোহরা খাতুনের জীবন অসংখ্য কারামতে ভরপুর। যদিও কারামাত বর্ণনা করা আমার উদ্দেশ্য নয়, তারপরও পাঠক সমাজের জন্য একটি কারামত বর্ণনা করছি। ‘কারামাতে কামেলীন’ নামক কিতাবের ৩৬ পৃষ্ঠার বর্ণনা মতে, হযরত ওয়াইসী হুজুর! হতে বর্ণিত,  হুগলীতে একবার প্রচণ্ড ঝড়-তুফান হয়। এতে জানালা দিয়ে ঘরের মধ্যে বৃষ্টির ছিটা এবং বাতাসের বেগ আসতে থাকে। এমন দুর্যোগের সময় প্রাণতুল্য অসূর্যস্পশ্যা কন্যা জহুরা খাতুনকে না দেখতে পেয়ে সকল ঘরে তল্লাশ করলাম। কোথাও তাঁর সন্ধান না পেয়ে হতাশ মনে খোদার কাছে কান্দিতে থাকি। ঝড়-বৃষ্টি থেমে গেলে কার্য বিশেষ ঘরের ছাদের উপরে যাব আশায় সিঁড়ি বেয়ে কিছু উপরে উঠতেই সামনে সিঁড়ির উপরে কন্যাকে দেখলাম; হতভম্ব ভাবে বললাম, ‘মা! কোথায় ছিলে?’ উত্তরে মেয়ে বলল, ‘ছাদের উপরে ছিলাম।’ আশ্চর্য হয়ে বললাম, ‘মা! ঝড়-বৃষ্টিতে জানালা দিয়ে ঘরের ভেতরে বৃষ্টির ছিটা প্রবেশ করল! এত ঝড় বৃষ্টির মধ্যে ছাদের উপরে কিভাবে ছিলে আর কাপড় চোপড় তো সব শুকনো দেখতেছি, এ কেমন কথা! সে বলল, ‘আব্বা! আমি মিথ্যা বলতেছি না।’ তখন তাকে নিয়ে গিয়ে দেখলাম, “(যে স্থানে তিনি ঝড় বৃষ্টি সময় বসে ছিলেন) সেই স্থানটি পানি চলার স্থান হলেও এদিক-ওদিক দিয়ে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে, বসার স্থানটি শুকনো আছে।” তখন হযরত ‘দুররে মাক্নূন’ (র.)’র বয়স ছিল মাত্র নয় বৎসর। তিনি মৃত্যুর কয়েক বছর পূর্ব হতে পীড়াগ্রস্ত হয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। আমাশয় রোগটি কখনোও কমতো আবার কখনোও বেড়ে যেতো। এলোপ্যাথিক এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা তিনি গ্রহণ করতেন না। বরং হেকিমী চিকিৎসা গ্রহণ করতেন।ওফাতের আট দিন পূর্বে তিনি পুত্র থেকেবার ও তারিখ জানার পর বললেন, ‘আর আট দিন মাত্র আছি’। তার শয়ন কক্ষ সর্বদা খোলা রাখার নির্দেশ করেন। অতঃপর সকলের সঙ্গে বিদায় বাক্যালাপ শেষ করে বাকী দিনগুলো আল্লাহর ধ্যানে নিমগ্ন থাকেন। শয়নাবস্থায় তায়াম্মুম করে অজু করে ইশারায় নামাজ পড়তেন এবং নিঃশব্দে আল্লাহ আল্লাহ জিকির করতে থাকেন। মৃত্যুশয্যা অবস্থায় তিনি সবসময় কেবলামুখী হয়ে শুয়ে থাকতেন।দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আধ্যাত্ম জগতের এ মহান রত্নী পহেলা জুলাই ১৯৪১ সালে ৬.৩০ মিনিটে মহান আল্লাহর দরবারে চূড়ান্তভাবে চলে যান এবং শাহপুর গ্রামে আন্দোপুকুর পাড় খাস গোরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। তার পুত্র সৈয়দ এহসান আহমদ মাসুমের বংশধররা পরবর্তীতে জমিদারী ত্যাগ করে বাংলাদেশে হিজরত করেন। তাদের একটি অংশ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উকিল বাড়ীতে বসবাস করছেন এবং সেখানে সৈয়দ এহসান সাহেবের দুই পুত্রের মাজার ও বর্তমান বংশধররা খুবই গরীবি হালতে বসবাস করছেন।

    কায়ছার উদ্দীন আল-মালেকী
    লেখক: গবেষক ও ব্যাংকার

    বিআলো/তুরাগ

    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    April 2025
    M T W T F S S
     123456
    78910111213
    14151617181920
    21222324252627
    282930