• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    ‘ঈদের আগেই শেষ হবে উত্তরখানের প্রধান সড়কের কার্পেটিং’ 

     dailybangla 
    04th Mar 2025 12:25 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) নতুনভাবে সংযুক্ত ১৮টি ওয়ার্ডের অন্তর্গত উত্তরখানের প্রধান সড়কের কার্পেটিং ঈদের আগেই শেষ হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

    রাজধানীর উত্তরখানে চলমান উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান।

    শুরুতে এদিন সকাল ১০টার দিকে ডিএনসিসি প্রশাসক, প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা, প্রকল্প বাস্তবায়নকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের সদস্যরা আজমপুর রেলগেট থেকে উত্তরখানের রাস্তা ও ড্রেনেজের চলমান নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শুরু করেন।

    পরিদর্শন শেষে উত্তরখান আমবাগানে প্রকল্প আর্মি ক্যাম্পে ডিএনসিসি প্রশাসকের সভাপতিত্বে দক্ষিণখান-উত্তরখান এলাকার উন্নয়ন কার্যক্রম বিষয়ে ডিএনসিসি, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো), ওয়াসা এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের সদস্যদের মধ্যে একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ডিএনসিসি প্রশাসক।

    ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, ঈদের আগে রমজান মাসের মধ্যেই উত্তরখানের প্রধান সড়কের কার্পেটিং শেষ হবে। উত্তরখানের প্রধান সড়কে কাজের গতি বাড়ানো হয়েছে। কার্পেটিংয়ের কাজ চলছে। রমজান মাসের মধ্যেই উত্তরখান থেকে আজমপুর পর্যন্ত পুরো সড়কটির কাজ শেষ হবে।

    তিনি বলেন, ওয়াসা ও ডেসকো পানির ও বিদ্যুতের কাজের জন্য রাস্তা কাটার অনুমতি চেয়ে ডিএনসিসির কাছে আবেদন করেছে। রোববার সমন্বয় সভায় আমরা সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই বর্ষায় নতুনভাবে সম্পন্ন করা রাস্তা কাটতে দেওয়া হবে না। বর্ষায় যেন জনগণের ভোগান্তি না হয়, সেজন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্ষা শেষে একটি নির্দিষ্ট সময়ে তাদের কাজের জন্য অনুমতি দেওয়া হবে।

    সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে অপরিকল্পিতভাবে ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। জলাধার ভরাট করে বাড়িগুলো করা হয়েছে। প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা নেই। তাই এলাকার উন্নয়নে দুটি প্রধান চ্যালেঞ্জের একটি হলো ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক, প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ ও খালগুলো উদ্ধার করা।

    আর দ্বিতীয় বড় চ্যালেঞ্জ হলো ড্যাপে এই জায়গায় যে নাগরিক সুবিধাদি রেখেছে, যেমন- মাঠ, পার্ক, হাসপাতাল সেগুলোর ব্যবস্থা করা।

    তিনি বলেন, নতুন এলাকায় যেভাবে মাঠ ও খাল দখল হচ্ছে। এগুলো বন্ধে রাজউক, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে যৌথভাবে আমরা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করব। আগামী সপ্তাহে ৯ মার্চ ভাটারা সূতিভোলা খাল দখলমুক্ত করতে অভিযান পরিচালনা করা হবে। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরদিনই জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাঁচকুড়ায় দেড় একর উদ্ধার করেছি, যেখানে মাঠ ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করা হবে।

    পরিদর্শনকালে অন্যান্যের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শরীফ উদ্দীন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার মাহাবুব আলম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. খয়বর রহমান, মো. জুলকার নায়ন প্রমুখ।

    বিআলো/শিলি

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    September 2025
    M T W T F S S
    1234567
    891011121314
    15161718192021
    22232425262728
    2930