কুবিতে দুইদিন ব্যাপী আইটি ফেস্টের সমাপ্তি
dailybangla
15th Nov 2024 10:45 pm | অনলাইন সংস্করণ
হোসাইন মোহাম্মদ, কুবি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি সোসাইটি কর্তৃক ‘আলবাইক প্রেজেন্টস কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি ফেস্ট ২০২৪’ আয়োজিত হয়েছে। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় পুরস্কার বিতরণ ও সনদ প্রদানের মাধ্যমে এই আয়োজন শেষ হয়।
দুই দিন ব্যাপী এই ফেস্টে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং স্কুল পর্যায়ের প্রায় সাতশত শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আলবাইক রেস্তোরাঁর মালিক কামাল হোসেন, বিশেষ অতিথি এসপি আশফিকুজ্জামান আক্তার, প্রধান অতিথি ট্রেজারার প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মদ সোলায়মান, সভাপতি শিহাব উদ্দিন হিমেল, সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহমুদুল হাসান,
সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফয়সাল বিন আব্দুল আজীজ। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আইটি ফেস্টের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: হায়দার আলী। ফেস্টের প্রথম দিনে আয়োজনের মধ্যে ছিল আইটি বিষয়ক বিতর্ক, দাবা, টাইপিং মাস্টার সহ মোট চারটি ইভেন্ট।
শুক্রবার দ্বিতীয় দিনের প্রোগ্রাম শুরু সকাল দশটায়। সমাপনী দিনে ডাটাথন, রোবো সকার, এবং ই-স্পোর্টস (PES) সহ আইসিটি অলিম্পিয়াডের মতো জনপ্রিয় প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিযোগিতা।
প্রোগ্রাম শেষে সন্ধ্যায় পুরস্কার ও সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুইদিন ব্যাপী আইটি ফেস্টের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, ‘পৃথিবীতে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের ফলে সভ্যতার যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে ইন্টারনেট তা এটাকে চরম উর্ধ্বসত্তায় নিয়ে গেছে। যে কারণে পৃথিবী আর কোনো কারণেই এখন স্থির থাকতে চাচ্ছে না। এর পিছনে উদ্ভাবনী শক্তি গুলো কাজে লাগছে। প্রযুক্তির এই আবিষ্কারগুলো আমাদের প্রয়োজন মেটাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজে বাচ্চারা এসব কার্যক্রম অংশগ্রহণ করে নিজেদের শাণিত করছে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটি অনেক ভালো ভালো প্রোগ্রামের আয়োজন করে।’
দুই দিন ব্যাপী এই ফেস্টে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং স্কুল পর্যায়ের প্রায় সাতশত শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আলবাইক রেস্তোরাঁর মালিক কামাল হোসেন, বিশেষ অতিথি এসপি আশফিকুজ্জামান আক্তার, প্রধান অতিথি ট্রেজারার প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মদ সোলায়মান, সভাপতি শিহাব উদ্দিন হিমেল, সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহমুদুল হাসান,
সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফয়সাল বিন আব্দুল আজীজ। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আইটি ফেস্টের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: হায়দার আলী। ফেস্টের প্রথম দিনে আয়োজনের মধ্যে ছিল আইটি বিষয়ক বিতর্ক, দাবা, টাইপিং মাস্টার সহ মোট চারটি ইভেন্ট।
শুক্রবার দ্বিতীয় দিনের প্রোগ্রাম শুরু সকাল দশটায়। সমাপনী দিনে ডাটাথন, রোবো সকার, এবং ই-স্পোর্টস (PES) সহ আইসিটি অলিম্পিয়াডের মতো জনপ্রিয় প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিযোগিতা।
প্রোগ্রাম শেষে সন্ধ্যায় পুরস্কার ও সার্টিফিকেট বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুইদিন ব্যাপী আইটি ফেস্টের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, ‘পৃথিবীতে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের ফলে সভ্যতার যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে ইন্টারনেট তা এটাকে চরম উর্ধ্বসত্তায় নিয়ে গেছে। যে কারণে পৃথিবী আর কোনো কারণেই এখন স্থির থাকতে চাচ্ছে না। এর পিছনে উদ্ভাবনী শক্তি গুলো কাজে লাগছে। প্রযুক্তির এই আবিষ্কারগুলো আমাদের প্রয়োজন মেটাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, কলেজে বাচ্চারা এসব কার্যক্রম অংশগ্রহণ করে নিজেদের শাণিত করছে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটি অনেক ভালো ভালো প্রোগ্রামের আয়োজন করে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি এসপি আশফিকুজ্জামান আক্তার বলেন, ‘ছোট ছোট বাচ্চারা তাদের মেধার বিকাশ ঘটিয়ে সুন্দর প্রজেক্ট দাঁড় করিয়েছে। তাদের এই প্রজেক্ট গুলো আমাকে মুগ্ধ করেছে। এই ফেস্ট থেকে অঙ্গীকার করতে হবে যে আমরা সামনে আরও সুন্দর সুন্দর আবিষ্কার করে আমরা সুন্দর দেশ গড়ব।’
সংগঠনটির সভাপতি শিহাব উদ্দিন হিমেল বলেন, ‘আমি মনে করি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হলো। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত গর্বিত। আশা করি, এই ফেস্ট শিক্ষার্থীদের আইটি দক্ষতা বাড়াতে এবং প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহকে আরও গভীর করবে। এমন আয়োজন ভবিষ্যতে নিয়মিত হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাতে সাহায্য করবে।’
সংগঠনটির সভাপতি শিহাব উদ্দিন হিমেল বলেন, ‘আমি মনে করি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হলো। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত গর্বিত। আশা করি, এই ফেস্ট শিক্ষার্থীদের আইটি দক্ষতা বাড়াতে এবং প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহকে আরও গভীর করবে। এমন আয়োজন ভবিষ্যতে নিয়মিত হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাতে সাহায্য করবে।’