• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    গাজীপুরে দিবালোকে থানার সামনে সাংবাদিকের ওপর নৃশংস হামলা, পুলিশের উদাসীনতা নিয়ে ক্ষোভ 

     dailybangla 
    08th Aug 2025 8:25 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয়ে উঠেছেন গাজীপুর মহানগরের মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা। তথ্য অধিকার আইনে গণমাধ্যম কর্মীদের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করাটা যেনো মেনে নিতেই নারাজ তারা।

    ইবনে ফরহাদ তুরাগ: পাথরের ক্ষত না শুকাতেই ইটের ক্ষত হাজির! এবার থানা পুলিশকে সামনে রেখে সংবাদ সংগ্রহে গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি সাংবাদিকের। গাজীপুরে প্রকাশ্য দিবালোকে সদর থানার সামনেই এক সাংবাদিকের ওপর ফিল্মি কায়দায় ভয়াবহ অতর্কিত হামলার ঘটনা সাংবাদিক সমাজ ও গোটা দেশকে হতবাক করেছে।

    সরকারি রেলওয়ের জায়গায় অনুমোদনবিহীন অবৈধ বস্তি, দোকানপাট, বিদ্যুৎ সংযোগ ও সিএনজি স্ট্যান্ড গড়ে তুলে চাঁদা আদায়ের নৈরাজ্য সৃষ্টি ও অনিয়মের অভিযোগে তথ্য সংগ্রহ করার সময় দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকার প্রতিনিধি আনোয়ার হোসেনকে নির্মমভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে দুর্বৃত্তরা।

    বুধবার (৬ আগস্ট) বিকেলে গাজীপুর সদর থানার সামনে সিএনজি ষ্ট্যান্ড থেকে চাঁদা আদায়ের তথ্য জিজ্ঞাসাবাদের সময় এই ভয়াবহ হামলা চালায় স্থানীয় সন্ত্রাসীরা।

    দিবালোকে থানার ২০০ গজের মধ্যে সাংবাদিকের ওপর নৃশংস হামলা—এ দৃশ্য যেনো পুরো জাতিকে হতবাক করে তোলে।

    গোপন ক্যামেরায় ধারণকৃত হামলার এক ভিডিও ফুটেছে দেখা যায়, সন্ত্রাসীরা গাজীপুর সদর থানার সামনে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে পিটিয়ে আহত করে ইট ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে গুরুতর আহত করছে। এ সময় পাশ থেকে হেটে এসে হামলাকারীদের থামাতে বার বার ব্যর্থ হচ্ছেন একজন পুলিশ।

    পুলিশের ভূমিকা ও সমালোচনা: উপস্থিতি সত্ত্বেও হস্তক্ষেপহীনতা

    অন্যদিকে পুলিশের সামনেই সাংবাদিককে মেরে থেতলে দিচ্ছেন সন্ত্রাসীরা। এ সময় উত্তেজনা চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে সাংবাদিককে উদ্ধার করলেও অই ৩ সন্ত্রাসীকে আটক করতে ব্যর্থ হয় গাজীপুর সদর থানা পুলিশ।

    সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয়, ঘটনাস্থলে একাধিক পুলিশ সদস্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলেও তারা কোন প্রকার হস্তক্ষেপ করেননি। হামলার সময় একজন পুলিশ কর্মকর্তা এগিয়ে এসে হামলাকারীদের থামানোর চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। এই দৃশ্য স্থানীয়দের মোবাইল ক্যামেরায় ধারণ হয়ে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয় সাংবাদিক সমাজ।

    প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্য ও তথ্যসূত্র

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, “আনোয়ার হোসেনকে রাস্তায় টেনে হিঁচড়ে ফেলে এনে পায়ে ও শরীরে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করা হয়। এমনকি বুকের ওপর লাফিয়ে পিষে ফেলার চেষ্টাও চালায় হামলাকারীরা।” এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকদের তথ্য মতে, তার পায়ে মারাত্মক জখম ও শরীরের বিভিন্ন অংশে গভীর আঘাত রয়েছে। আনোয়ারের অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক।

    তথ্য সুত্রে জানা যায়, ধৃত সন্ত্রাসীদেরকে ভাড়া করে এজেন্ডা বাস্তবায়নের কাজ দেওয়া হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রাণে মেরে ফেলার কন্ট্রাক নিয়েছেন এই সন্ত্রাসীরা।

    আইনের দ্বারস্থ সাংবাদিকের মা: কঠোর শাস্তির দাবি পরিবারের

    এ ঘটনায় বৃহসপতিবার রাতেই দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ভুক্তভোগী আনোয়ার হোসেনের মা আনোয়ারা সুলতানা বাদী হয়ে অভিযুক্ত ৩ জনসহ অজ্ঞাত ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে গাজীপুর সদর থানায় মামলা করেন। যার মামলা নং- । তারিখঃ ০৭/০৮/২৫। এই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে মনির ও ফরিদ নামে ২ আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    অপরাধ অনুসন্ধানে যা জানা গেল

    অনুসন্ধানে জানা যায়, ঘটনার আগের দিন পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাকে সাংবাদিক আনোয়ার জিজ্ঞেস করেছিল, ৭৬৮ হলো রেলওয়ের যায়গা, এখানে বিদ্যুৎ সংযোগ কেন দিয়েছেন? রেলওয়ের জায়গাতে কেন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছেন? এখানে কি আপনার সরকারি কোনো অনুমোদন ছিল? যদি অনুমোদন না থাকে তাহলে কেন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছেন? আর এখানে সকল চাঁদাবাজির উৎপত্তি! এই পদক্ষেপেই ক্ষিপ্ত হয় স্থানীয় চাঁদাবাজ ও দখলদার চক্র।

    প্রকাশ্য দিবালোকে ফিল্মি কায়দায় হামলা

    ৬ আগস্ট বিকেলে সাংবাদিক আনোয়ার সদর থানার সামনে সিএনজি স্ট্যান্ডে চাঁদা আদায়ের বিষয়ে সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। ওই মুহূর্তেই সন্ত্রাসীরা অতর্কিতভাবে তাকে ঘিরে ফেলে এবং প্রকাশ্য রাস্তায় টেনে হিঁচড়ে নির্জন স্থানে নিয়ে ইট, ধারালো অস্ত্র, লাথি ও ঘুষিতে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। এ সময় তার দুটি মোবাইল ফোন ও ২৬,২৫০ টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।

    অপরাধ ও নেপথ্যের ষড়যন্ত্র

    স্থানীয়দের দাবি— এ ঘটনার নেপথ্যে সন্ত্রাসীদের গডফাদার মোফাজ্জল চেয়ারম্যান এ হামলার নির্দেশদাতা ও সরাসরি জড়িত রয়েছে বলে জানান এলাকাবাসী। তারা বলেন, রেললাইনের ওপর অবৈধ দোকান, বিদ্যুৎ সংযোগ ও চাঁদা আদায়ের মূল হোতা সন্ত্রাসীদের গডফাদার মোফাজ্জল চেয়ারম্যান। সাংবাদিকের অনুসন্ধান ঠেকাতে তার নির্দেশেই হামলা চালানো হয়। ধৃত সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে সাংবাদিক হত্যার চুক্তি করা হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।

    সামাজিক প্রতিক্রিয়া ও প্রতিবাদ

    এদিকে সাংবাদিকদের মারধরের এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দার ঝড় ওঠেছে গাজীপুরের এলাকাগুলোতে। পুলিশের এমন দায়িত্বহীন কান্ডে ক্ষুব্দ সাংবাদিক সমাজ।

    এ ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে স্থানীয় এলাকা ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও সাংবাদিক বিক্ষোভ সমাবেশ করে করবে বিভিন্ন সাংবাদিক ও মানবাধিকার সংগঠন। এই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকাল ১২ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সাংবাদিকদের উপর বর্বোরচিত হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করবে দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকা সহ মূল ধারার গণমাধ্যম, জাতীয় প্রেসক্লাব, আঞ্চলিক প্রেসক্লাব ও সংগঠনগুলোর নেতৃবিন্দ।

    এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, মানবাধিকারকর্মী ও সুশীল সমাজ দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। তারা বলছেন—”সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ না হলে গণতন্ত্র হুমকির মুখে পড়বে।”

    পুলিশের সরাসরি বক্তব্য

    সাংবাদিকদের উপর এই হামলার বিষয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান দৈনিক বাংলাদেশের আলোকে জানান, রেললাইনের উপর দোকানপাটে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ সংক্রান্ত খবর সংগ্রহ ও তথ্য অনুসন্ধানের কাজ করছিলেন সাংবাদিক আনোয়ার। পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিককে অতর্কিত হামলা করে গুরুতর জখম করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে এবং ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতরা হলো মনির ও ফরিদ।

    ওসি মেহেদী হাসান আরও বলেন, এ ঘটনায় আহত সাংবাদিক আনোয়ারকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তদন্ত চলছে এবং বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।’

    পুলিশের সামনেই সংবাদিকের ওপর হামলা হলো, অথচ প্রতিরোধে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেখানে একজন পুলিশ ছিল। আমি ভিডিওটি এখনো দেখিনি। দেখে ব্যবস্থা নেব।’

    বিস্তারিত মামলা ও ঘটনা: মামলার এজাহারে যা বলা হলো

    এই আলোচিত ঘটনায় মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গাজীপুর মহানগরের সদর থানাধীন ২৮ নং ওয়ার্ডের সাহাপাড়া সাকিনস্থ এলাকার পিওর লাইফ হাসপাতালের সম্মুখে উল্লেখিত আসামিগণ বিভিন্ন অটোরিকশা ও সিএনজি গাড়ি থেকে প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ টাকা সংক্রান্তে সংবাদ সংগ্রহের জন্য অর্থাৎ পেশাগত দায়িত্ব পালনের বিষয়টি আসামিপক্ষ কোনো না কোনোভাবে জানতে পেরে হঠাৎ অতর্কিতভাবে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেন সৌরভ (৩৫)-কে খুন করার উদ্দেশ্যে অপহরণ করে।

    অভিযুক্তরা হলো— ১। রক্তিম (৩০), ২। সৌরভ ওরফে কোরাম সৌরভ, ৩। ফরিদ (৩৭), এছাড়া অজ্ঞাত পরিচিত আরো ১৫-২০ জন।

    তারা সাংবাদিক আনোয়ার হোসেন সৌরভকে গাজীপুর মহানগরের সদর থানাধীন ২৮ নং ওয়ার্ডের সাহাপাড়া এলাকার মোতালেবের চায়ের দোকানের পিছনে তিন রাস্তার মোড়ের পাশে অবস্থিত একটি নির্জন স্থানে এনে হত্যার উদ্দেশ্যে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। এসময় সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনের পকেট থেকে ইনফিনিক্স ও রেডমি মডেলের দুইটি মোবাইল ফোন এবং মাসিক বেতনের ২৬,২৫০ টাকা নিয়ে নেয়।

    এরপর হত্যার উদ্দেশ্যে ১ নং আসামী ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। ২ নং আসামী ইট দ্বারা দুই পায়ের হাঁটুর নিচে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। ৩ নং আসামী পা দিয়ে নাক, মুখ ও দাঁতে লাথি মেরে গুরুতর জখম করে। একইসাথে ৩ নং আসামী দেশীয় অস্ত্র দ্বারা মাথা, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাত করে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জন আসামিও দেশীয় অস্ত্র দ্বারা শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাত প্রদান করে।

    বিষয়টি আশেপাশের লোকজন দেখতে পেয়ে এবং পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আসামিরা সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে ঘটনাস্থলে প্রায় অর্ধমৃত অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে সদর থানা পুলিশ ও অজ্ঞাতনামা কিছু লোকজন মিলে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে উদ্ধার করে তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ, গাজীপুরে ভর্তি করায়। বর্তমানে তিনি উক্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

    সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে অপহরণসহ মারপিটের ফুটেজ সংগ্রহ করে ইতিমধ্যে সংরক্ষণ করেছে বলে জানায় গাজীপুর সদর থানা পুলিশ।

    ঊর্ধ্বতন প্রশাসনের বক্তব্য

    গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান বলেন, একজন পুলিশ কর্মকর্তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি পাঠানোর পর তিনি দেখেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। হামলার শিকার ব্যক্তির বিরুদ্ধে কারও কোনো অভিযোগ থাকলে আমরা আইনি ব্যবস্থা নেব। কিন্তু এভাবে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। অভিযুক্তদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

    মেট্রোপলিটন পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার ঘটনা অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে এবং হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোষ্ট ভাইরাল: (হুবুহু)

    সম্প্রতি ‘বাংলাদেশের আলো’ পত্রিকা ষ্টাফ রিপোর্টার আনোয়ার হোসেনের করা চাঁদাবাজির একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। রিপোর্ট করার জেরে গাজীপুর সদর মেট্রো থানা ভবনের পাশে পুলিশের সামনে চাঁদাবাজরা প্রকাশ্যে সাংবাদিক আনোয়ারকে ইট দিয়ে থেঁ–তলে দিচ্ছে! তার দেহের উপর নেচে নেচে উল্লাস প্রকাশ করছে।

    নোট: চাঁদাবাজিকে ‘বৈধ ইনকাম’ ঘোষণা দিয়ে অবিলম্বে ‘নোট অফ ডিসেন্ট’ জারি করার জন্যে ইউনুস সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি। – (এফবি)

    গত ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে গাজীপুর মহানগরীতে অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যা ও দৈনিক বাংলাদেশ আলো পত্রিকার  স্টাফ রিপোর্টার আনোয়ার হোসেন সৌরভের মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার ঘটনায় গণমাধ্যম সহ সারাদেশে এখন চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

    শেষ কথা

    পরিশেষে, “রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ একজন সাংবাদিকের ওপর প্রকাশ্য দিবালোকে হামলা শুধু ব্যক্তি নয়, গোটা গণমাধ্যমের নিরাপত্তার ওপরই আঘাত। প্রশাসনের কাছে এখন প্রশ্ন—এই বর্বরতার বিচার হবে তো?”

    বিআলো/নিউজ

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    August 2025
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    25262728293031