ঘুরে এলাম নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে- ১০০% প্রমাণ মিলেছে! সত্যিই আবাসনে আস্থার আদর্শ ‘নতুনধরা গ্রুপ’
মো. ইব্রাহীম হোসেন: রাজধানী ঢাকার ব্যবসায়িক প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরত্বে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গেই গড়ে উঠছে ‘নতুন প্রজন্মের নতুন পৃথিবী’র স্লোগান নিয়ে নতুনধরা অ্যাসেটস্ কোম্পানি লিমিটেডের শতভাগ পরিবেশবান্ধব আবাসন প্রকল্প। মিডিয়াতে চাকুরি করার কারণে চার দিনের ছুটি পেয়েছি। এই অল্প ক’দিনের ছুটিতে দূরে কোথাও যাওয়ার ইচ্ছে শক্তি পাচ্ছি না। তাই সিদ্ধান্ত নেই ঢাকার আশপাশে একদিনের জন্য একটু সবুজেঘেরা সতেজ হাওয়া গায়ে মাখতে পারলে অন্তত শরীর ও মনে প্রশান্তি আসতো। পরিকল্পনা অনুযায়ি আরো কয়েকজন কলিগ মিলে পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটিতে আমরা ফ্যামিলি নিয়ে গিয়েছিলাম নতুনধরা আবাসনের এই প্রকল্পে। এই প্রকল্পের চতুরদিকে সবুজে ঘেরা অত্যান্ত মনোরম পরিবেশ। নেই শহরের কোলাহল, যানজট-জনজট, নেই কোনো শব্দ দূষণ, নেই ধুলাবালি। পরিবারের সকলকে নিয়ে অসাধারণ একটি দিন কীভাবে যে কেটে গেলো টেরই পেলাম না।
নতুনধরার এই আবাসন প্রকল্পে একদিকে যেমন বিভিন্ন যায়গা থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসছেন এই সবুজ অরণ্য উপভোগ করার জন্য। অন্যদিকে পুরোদমে নির্মাণ কাজ চলছে গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণের জন্য। গ্রাহকদের কাক্সিক্ষত স্বপ্নের একটি আবাসন উপহার দেওয়ার। নতুনধরার এই আবাসন প্রকল্পের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো-“নতুনধরা এক্সপ্রেস লাউঞ্জ অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টার (NELCC)-এর নির্মাণ কার্যক্রম। যা শতভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে।
এই প্রকল্পে নতুন করে যোগ হয়েছে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোন কনডমিনিয়াম প্রকল্প (অ্যাপার্টমেন্ট) এ ইনফিনিটি সুইমিং পুল-এর এক্সক্লুসিভ ফেসিলিটি নিয়ে আসছে প্রেসিডেন্সিয়াল টেরাস্ (PRESIDENTIAL TERRACE)। যা ইতিমধ্যে স্বনামধন্য ও সুদক্ষ টিমের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে অনন্য এক আর্কিটেকচারাল ডিজাইনের সকল কার্যক্রম শতভাগ সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ‘প্রিমিয়াম প্লট’-এর আবিস্কারক নতুনধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. সাদী-উজ-জামানের উদ্ভাবিত ও নামকরণকৃত বহুল সুবিধা-সংবলিত এই প্রকল্পে রয়েছে ৫ ও ৩ কাঠার প্লট। এ প্রকল্পের প্রতিটি প্লটই ‘প্রিমিয়াম প্লট’। ইতিমধ্যে সম্মানিত গ্রাহকদের জন্য ৫০০ (পাঁচ শত) প্লট প্রস্তুত করা হয়েছে।
নতুনধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. সাদী-উ-জামানের লেখা একটি কবিতার লাইন পড়েছি ‘সবুজে গড়ি বসত মোরা, বৃক্ষশোভিত নতুনধরা’! আসলে তিনি যে এই কথাটি কবিতার জন্য বলেননি বাস্তবে রূপ দিয়েছে তা নতুনধরার এই আবাসন প্রকল্পে এসে দেখতে পেলাম। ঢাকার কাছেই এত সুন্দর একটি পরিবেশ নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে না আসলে বুঝতে পেতাম না। এতো দিন শুনেছি নতুনধরা একটি শতভাগ পরিবেশবান্ধব আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলছে। আজ তা নিজ চোখে দেখে আসলাম। সত্যিই আবাসনে শতভাগ আস্থার আদর্শ ‘নতুনধরা’। কবিতার এই লাইনটি বাস্তবে দেখে দারুণ উপলব্ধি করে এলাম।
আমরা যারা দির্ঘদিন ঢাকায় আছি। আমাদের সবারই একটি স্বপ্ন। ঢাকার শহরের এই কোলাহল মুক্ত একটি সবুজে ঘেরা আবাসন। কিন্তু কোথায় বিনিয়োগ করবো? কার কাছে যাবো? ভালো হবে নাকি প্রতারিত হবো? এই ভেবে আর স্বপ্ন পূরণ হয়নি। স্বচ্চতা ও শতভাগ নিশ্চয়তা আবাসন কোম্পানি না পেয়ে অনেকের স্বাদ ও স্বাধ্যে থাকার পরও তাদের স্বপ্নের একটি পরিবেশবান্ধব আবাসন পাওয়া থেকে বঞ্চিত।
সেইসব সম্মানিত গ্রাহকদের দীর্ঘদিনের আকাক্সক্ষা, চাহিদা ও স্বপ্ন পূরণের জন্যই নতুনধরা গ্রুপের সম্মানিত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. সাদী-উজ-জামানের সুদক্ষ তত্ত্বাবধানে গড়ে উঠছে দেশের শতভাগ পরিবেশবান্ধব সুপরিকল্পিত এই আবাসন প্রকল্প।

ড. মো. সাদী-উজ-জামান রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং সেক্টরে প্রায় ২০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং দেশের প্রথম প্রফেশনাল রিয়েল এস্টেট ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাদেশের আবাসন খাতের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ‘প্রিমিয়াম প্লট’-এর আবিস্কারক ও রূপকার। ড. মো. সাদী-উজ-জামান দেশের আবাসন খাতে গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং আবাসন সেক্টরে গ্রাকদের কষ্টে অর্জিত অর্থ নিরাপদ ও লাভজনক করতে প্রতিনিয়ত গবেষণার মাধ্যমে নিত্যনতুন আইডিয়া কাজে লাগাচ্ছেন। তারই ধারাবাহিকতার ফলস্বরূপ একটি হচ্ছে-বাংলাদেশের সর্বপ্রথম আবাসন সেক্টরে ‘প্রিমিয়াম প্লট’-এর আবিস্কার। যা রুচিশীল গ্রাহকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পেলেছে। সম্মানিত গ্রাহকদের আকাক্সক্ষা পূরণে ৫০০ ফ্লট ইতোমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। এরপরে ড. মো. সাদী-উজ-জামান যুক্ত করেছেন ‘নতুনধরা এক্সপ্রেস লাউঞ্জ অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টার (NELCC)’। এটিতে বিনিয়োগ করে গ্রাহকরা আজীবন সম্পূর্ণ হালাল উপার্জনের মাধ্যমে শরী-আহ ভিক্তিক লাভাংশ পাবেন সারাজীবন। এটিও দেশে প্রথম কোনো আবাসন কোম্পানি এমন সুবিধা নিয়ে এলো গ্রাহকদের জন্য। বর্তমানে ড. মো. সাদী-উজ-জামান আরেকটি আবিস্কার যুক্ত করেছেন নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে। সেটি হচ্ছে-প্রেসিডেন্টন্সিয়াল টেরাস্ (PRESIDENTIAL TERRACE)। এটিও বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম। এতে থাকছে কনডমিনিয়াম প্রকল্প (অ্যাপার্টমেন্ট) এ ইনফিনিটি সুইমিং পুল-এর এক্সক্লুসিভ ফেসিলিটি। এভাবেই প্রতিনিয়নত গ্রাহকদের সকল আধুনিক সুযোগ-সুবিধা উপহার দেওয়ার জন্য প্রচেষ্ঠা অব্যহত রেখেছেন।
নতুনধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. সাদী-উজ-জামান একজন প্রাণবন্ত তরুণ, অত্যান্ত সৎ প্রতিভাবান উদ্যোক্তা ও বিশিষ্ঠ সমাজ সেবক। তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছেন। তিনি অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধ জনাব মো. সাহিদুজ্জামান এবং জ্যেষ্ঠ শিক্ষিকা জনাবা শাহানারা বেগমের সুযোগ্য সন্তান। তিনি ময়মনসিংহ জেলার সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ড. মো. সাদী-উজ-জামান শিক্ষা জীবনে একজন অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি এসএসসি ও এইচএসসিতে প্রথম বিভাগ অর্জন করেন। তিনি বিবিএ (প্রথম বিভাগে দ্বিতীয় স্থান) ও এমবিএ (প্রথম বিভাগে তৃতীয় স্থান) সম্পন্ন করেন ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্রগ্রাম থেকে।
এ ছাড়াও তিনি কম্পিউটার সাইন্স-এ ডিপ্লোমা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ (IBA) থেকে এমডিপি কোর্স সম্পন্ন করেন। সম্প্রতি তিনি European International University, EIU-Paris, France থেকে রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্ট-এর উপর Professional Doctoral Degree অর্জন করেছেন। বাংলাদেশে তিনিই প্রথম রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্ট-এর উপর প্রফেশনাল ডক্টরাল ডিগ্রি-এর গৌরব অর্জন করেন। বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট সেক্টরে ব্যতিক্রমী, উল্লেখযোগ্য ও অসামান্য অবদানের জন্য European International University, EIU-Paris, France ড. মো. সাদী-উজ-জামানকে এই ডক্টরাল ডিগ্রি প্রদান করে।
এ ছাড়াও ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত এই ইউনিভার্সিটি ড. মো. সাদী-উজ-জামান-এর একটি স্পেশাল ফিচার তাদের নিজস্ব অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে প্রকাশ করে। যা সত্যি বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে স্বগৌরবে উপস্থাপন করতে এক অনন্য মাত্রা যোগ করেছে। পোষ্ট-গ্র্যাজুয়েশন শেষে ড. মো. সাদী-উজ-জামান ইন্টার্ন হিসাবে কাজ করেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে। তার কর্ম জীবন শুরু করেন বিশ্বের স্বনামধন্য বহুজাতিক ব্যাংক এইচএসবিসি (HSBC) ব্যাংক থেকে। তিনি আবাসন খাতে শীর্ষস্থানীয় নামিদামি প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্বশীল পদে নিযুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে মাত্র ২৭ বছর বয়সে ইউএস বাংলা গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ ছাড়াও বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট সেক্টরের প্রায় এক যুগের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ড. মো. সাদী-উজ-জামান কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় যৌথ উদ্যোগে গড়ে তোলেন আবাসন খাতের একটি অনন্য এবং নির্ভরযোগ্য আন্তর্জাতিক মান সম্পর্ণ আইএসও ৯০০১:২০১৫ সার্টিফাইড কোম্পানি ‘নতুনধরা এসেটস্ লিমিটেড’।
ড. মো. সাদী-উজ-জামান ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ল্যান্ড ডেভেলপারসের কো-চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ডিগনিফাইড-এর চার্টার্ড প্রেসিডেন্ট এবং লায়ন্স ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল-এর রিজিয়ন চেয়ারপার্সন অব দ্য ক্যাবিনেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। রিজিয়ন চেয়ারপার্সন হিসেবে তিনি স্বীকৃতি পান মাত্র ৮ (আট) মাসে যা এক অভাবনীয় অর্জন! ড. মো. সাদী-উজ-জামান ওয়ার্ল্ড ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্ডেশন-এর আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ফেইম অ্যাওয়ার্ডস-এর প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব (মতিঝিল শাখা)-এর উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৩ সালের শুরুর দিকে বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র প্রফেশনাল রিয়েল এস্টেট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মার্স ইনস্টিটিউট অব রিয়েল এস্টেট ট্রেইনিং (MRET) গড়ে তুলেন ড. মো. সাদী-উজ-জামান। তার মাধ্যমে তিনি আবাসন খাতকে জনগণের কাছে পুনর্জীবিত ও নির্ভরযোগ্য করে তোলার একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। পরবর্তীতে তিনি ২০১৬ সালে বিয়েল এস্টেট একাডেমি অব ঢাকা (READ) করেন।
আবাসন খাতকে জনগণের কাছে পুনর্জীবিত ও নির্ভরযোগ্য করে তোলার ক্ষেত্রে ড. মো. সাদী-উজ-জামান-এর অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের নানান সফলতার খবর ও একক সাক্ষাৎকার সম্মানের সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেন বাংলাদেশের প্রথম সাড়ির স্বনাধন্য ও উল্লেখযোগ্য জাতীয় দৈনিক বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন গণমাধ্যম ও পাক্ষিক ম্যাগাজিনগুলো।
রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং সেক্টরে প্রায় ২০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও দেশের প্রথম প্রফেশনাল রিয়েল এস্টেট ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা, দেশের আবাসন খাতে আস্থা ও আদর্শের প্রতীকখ্যাত ড. মো. সাদী-উজ-জামান সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, ভারত ও নেপালে রিয়েল এস্টেট সেক্টর এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডে ব্যতিক্রমী উজ্জ্বল ও গৌরবময় কৃতিত্বের জন্য বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, এমপি, রাষ্ট্রদূত-হাইকমিশনার এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কর্তৃক এখন পর্যন্ত প্রায় শতাধিক মর্যাদাপূর্ণ সম্মানজনক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
ড. মো. সাদী-উজ-জামান বাংলাদেশ আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (বিএসিসি, ইউএসএ)-এর নির্বাহী কমিটি দ্বারা ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। এছাড়াও সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন সব সময়। সমাজের সুবিধা বঞ্চিত ও অসহায় এতিম শিশুদের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করে আসছেন দীর্ঘ দিন যাবত।
বাংলাদেশের আবাসন খাতকে জনগণের কাছে পুনর্জীবিত ও নির্ভরযোগ্য করে তোলার ক্ষেত্রে ড. মো. সাদী-উজ-জামানের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের নানান সফলতার খবর ও একক সাক্ষাৎকার এবং টেলিভিশন টক-শো (সরাসরি সম্প্রচার) সম্মানের সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেন বাংলাদেশের প্রথম সারির স্বনাধন্য ও উল্লেখযোগ্য জাতীয় বাংলা দৈনিক পত্রিকা, ইংরেজি পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন গণমাধ্যম এবং জনপ্রিয় পাক্ষিক ম্যাগাজিনগুলো।
এহেন কর্মকান্ডে সর্বদা পাশে থেকে সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণা যুগীয়েছেন তার প্রতিভাবান সহধর্মীনি মিসেস মেরীনা সাদী। তিনি নতুনধরা গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হিসাবে সুনাম এবং দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে।
বাংলাদেশের আবাসন সমস্যা পূরণে সফলভাবে প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে ‘নতুনধরা গ্রুপ’। ‘নতুন প্রজন্মের নতুন পৃথিবী’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান ও শ্রীনগর উপজেলার তিনটি বিস্তৃত ইউনিয়নজুড়ে গড়ে উঠছে আবাসন প্রকল্প। নতুনধরা আবাসন প্রকল্পের সঙ্গে চারটি সরকারি সড়কের সরাসরি সংযোগ রয়েছে। ‘নতুনধরা’ আবাসন প্রকল্পটি পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ছাড়পত্রপ্রাপ্ত এবং পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত অতি মূল্যবান ‘ইআইএ’ (এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট) অনুমোদনপ্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান, যা আবাসন খাতে সবচেয়ে কম সময়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে আস্থা ফেরাতে আপসহীন থেকে অর্জন করেছে এবং ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) কর্তৃক ছাড়পত্র পেয়েছে ‘নতুনধরা অ্যাসেটস্ লিমিটেড’।
রিয়েল এস্টেট আইন ২০০৪ অনুযায়ী, জেলা প্রশাসন কর্তৃক দায়মুক্তি সনদপ্রাপ্তি নতুনধরা আবাসন প্রকল্পের শতভাগ স্বচ্ছতারই স্বীকৃতি। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পরিবেশগত অনাপত্তি সনদ ও উপজেলা পরিষদ কর্তৃক প্রশংসাপত্র রয়েছে এ প্রকল্পের। এ ছাড়া জেলা প্রশাসন কর্তৃক ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়াল ১৯৯০ অনুযায়ী, জমি ক্রয় এবং মিউটেশন করার অনুমোদনপ্রাপ্ত ট্রেডমার্ককৃত একমাত্র প্রতিষ্ঠান ‘নতুনধরা’। ‘নতুনধরা অ্যাসেটস্ লিমিটেড’ জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক রেজিস্টার্ড, বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন (বিএলডিএ) ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) একটি গর্বিত সদস্য-প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক কর্মমান নির্ধারণী সংস্থা ‘আইএসও’ কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত ‘ISO 9001: 2015’ সার্টিফাইড কোম্পানি। সরকারি ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় সংশ্লিষ্ট উপজেলা রাজস্ব কমিটি কর্তৃক পরপর ২ (দুই) বার শীর্ষ অবস্থানে থেকে বিশেষ সম্মাননা স্মারকপ্রাপ্ত কোম্পানি নতুনধরা।
বিআলো/তুরাগ