• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গবেষণার ওপর জোর দিতে হবে: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা 

     dailybangla 
    05th Nov 2024 8:02 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক: স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, দীর্ঘমেয়াদে দেশব্যাপী ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে হলে গবেষণা ও উন্নয়নের ওপর জোর দিতে হবে।

    ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকল্পে গঠিত কমিটিতে দেশের স্বনামধন্য কীটতত্ত্ববিদদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তারা এসব ব্যাপারে অভিজ্ঞ। তাদের মতামতের ভিত্তিতেই দেশে ডেঙ্গু মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

    সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে দেশব্যাপী ডেঙ্গু ও মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধকল্পে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

    হাসান আরিফ বলেন, বাংলাদেশের গবেষণা ও উন্নয়নভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিশ্চল অবস্থায় আছে। রাজধানীতে একটা মশক নিবারণী দপ্তর আছে, যা বস্তুত অকার্যকর। ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানটিতে গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে গতিশীল করতে হবে।

    তিনি আরও বলেন, মশক নিধনে মেডিসিনভিত্তিক কার্যকলাপে সীমাবদ্ধ না থেকে পরিবেশবান্ধব কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়ে জানান, ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাগত তথ্য নয়, রোগীর ঠিকানা অনুসন্ধান করেও ব্যবস্থা নিতে হবে৷ মশক নিধন স্প্রে শুধুমাত্র নালা-নর্দমায় নয়, বাড়ির ভেতরেও ছিটানো প্রয়োজন। সিটি করপোরেশনগুলোতে এন্টোমলজি ল্যাব স্থাপন করতে হবে। বিভিন্ন স্থান থেকে মশা সংগ্রহ করে প্রজাতি নির্ধারণ করে মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করতে হবে। একইসঙ্গে এলাকাভিত্তিক লার্ভার দৈনন্দিন ঘনত্ব কেমন তা যাচাই-বাছাই করে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

    সভায় পাওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, সারা দেশে এ বছর আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬৪ হাজার ৪৭১ জন ও মৃতের সংখ্যা ৩১৪ জন। গত বছর এ সময়ে ডেঙ্গু সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল দুই লাখ ৭৬ হাজার ১৬৩ জন ও মৃতের সংখ্যা এক হাজার ৩৮০ জন। চলতি বছরে ঢাকায় দুই সিটি করপোরেশনে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এ পর্যন্ত তিন লাখ ২৬ হাজার ৪৭২টি স্থাপনা পরিদর্শন করা হয়। যেখানে লার্ভা পাওয়া গেছে সাত হাজার ১৯৫টি স্থাপনায়। প্রজনন স্থল ধ্বংস ও লার্ভিসাইড স্প্রে করা হয়েছে চার লাখ ১০ হাজার ৩০৭টি স্থাপনায়। মশক নিধনে স্প্রে করা হয়েছে। ৩৭ হাজার ৫০৫টি নোভালিউরন ট্যাবলেট প্রয়োগ করা হয়েছে।

    স্থানীয় সরকার বিভাগ সচিব মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. মো. শাহাদাত হোসেন, ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, ডিএনসিসির প্রশাসন মো. মাহমুদুল হাসান, নাসিকের প্রশাসক মো. কামরুজ্জামানসহ আরও অনেকে।

    বিআলো/শিলি

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    August 2025
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    25262728293031