• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    ফরিদপুরে মালিকানা জমি সরকারি দাবি করে কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ 

     dailybangla 
    10th Oct 2024 11:27 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    সেতু আক্তার, ফরিদপুর: ফরিদপুরে নিজেদের জমির উচু অংশের মাটি কেটে সমতল করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন জমির মালিকরা। কৃষানী কণ্ঠ নামে একটি ফেসবুক পেইজের নামধারী সাংবাদিক জহিরকে দিয়ে তার ফেসবুক পেইজে এ সংক্রান্ত একটি মিথ্যা রিপোর্ট পোস্ট করে তাদের সম্মানহানি করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়।

    শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সকালে ফরিদপুর সদর উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের আজলভেড়া মাদ্রাসার দক্ষিণ পাশে হাল রেকর্ডের নকশার ৫৯৬ নং দাগের মাদ্রাসার পুকুর পাড়ের মৃত আলি আকবর শেখের মালিকানা জমির উঁচু অংশের মাটি কেটে তার সন্তানেরা সমতল করতে গেলে এই হয়রানির ঘটনা ঘটে।

    গত শনিবার সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ওই দাগের পূর্বপাশে বসবাসকারী স্থানীয় কতিপয় কিছু ব্যক্তিরা পুকুর কেটে পাড়ে রাখা মাটির অংশ সমানকরে পুকুরের পাড়দিয়ে তারা যাতায়াত করে আসছে। শুক্রবার সকালে পুকুরের পাড়ে রাখা ওই মাটি কেটে জমি সমতল করতে গেলে কতিপয় কিছু ব্যক্তি তাদের কাজে বাধা দেয়।

    স্থানীয় কয়েকজন জানান, ওই পথের জায়গা সরকারি নয় মজিদ গংদের পৈতৃক সম্পত্তি। চাঁদপুর ইউপি চেয়ারম্যান ত.ম. মাসুদ পারভেজ জানান, এলাকার সবাই জানে ওই পথের জমি ১শ বছর আগে মজিদের বাবা আলি আকবর শেখ মাদ্রাসার নামে দান করে গেছে। ওই পথ দিয়ে পূর্ব পাশে বসবাসকারী সবাই যাতায়াত করে। আমি ওই পথের জন্য একটি প্রজেক্টের আবেদন দিয়েছি। সে জন্যই ওই পথের মাটি কেটে রাস্তা তৈরিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। আলি আকবর শেখের ছেলে আব্দুল মজিদ শেখ জানান, হাল নকশায় ৫৯৬ নং দাগের আমাদের জমি আরো মাদ্রাসার পুকুরের মধ্যে রয়েছে। আমরা তা ছেড়ে দিলাম। কিন্তু পুকুর বাদে যে জমি আছে আমরা তা কাউকে দেবনা।

    তিনি আরও বলেন, পুকুরের পাড় দিয়ে যাতায়াতের এই জমি যারা সরকারি বলে দাবি করছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমাদের জানামতে এই খান থেকে একটুও জমি আমার বাবা কারো কাছে বিক্রিও করেননি বা কাউকে দানও করেননি। আর যদি কারো কাছে বিক্রি বা দান করে থাকে তার দলিল দেখালে আমরা জমি ছেড়ে দেব। ওই পথের জায়গাটি সরকারী দাবি করে ওই পথ দিয়ে যাতায়াতকারী পূর্ব পাশের বাসিন্দা রওশন শেখ নামে এক ব্যক্তি জানান, ওই পথে অন্তত ১০ বার সরকারি মাটি পরেছে। দুইদিন সময় নিয়েও ওই পথটি সরকারী তার কোন উপযুক্ত প্রমাণ রওশন শেখ এই প্রতিবেদককে দেখাতে পারেননি।

    বুধবার বিকেলে সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তা মো. সম্রাট হোসেন জানান, ওই পথের জমির মালিকানা দাবিদাররা তাদের সব দলিলপত্র নিয়ে আমাকে দেখানোর কথা রয়েছে। তিনি বলেন, ওই পথের জমির দলিলপত্র দেখে বলতে পারবো জমিটি সরকারি কিনা।

    বিআলো/তুরাগ

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    September 2025
    M T W T F S S
    1234567
    891011121314
    15161718192021
    22232425262728
    2930