• যোগাযোগ
  • অভিযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    মতলবে কথা কাটাকাটির জেড়ে ঘুমন্ত পরিবারকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা 

     dailybangla 
    25th Oct 2025 5:53 pm  |  অনলাইন সংস্করণ
    দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে গেল বসতঘরের আসবাব, অল্পের জন্য রক্ষা

    নিজস্ব প্রতিবেদক: রাতের গভীর নীরবতা। চারদিক অন্ধকার, ঘরে ঘুমে অচেতন পরিবার। ঠিক সেই মুহূর্তে আগুন ধরিয়ে দিল দুর্বৃত্তরা—প্রাণ নিয়ে পালানোর সুযোগটুকুও যেন না থাকে! এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফরিদ কান্দি গ্রামে। জানা যায়, কথাকাটাকাটির জেরে মো. হাসান বেপারীর বসতঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটে এই নিন্দনীয় ঘটনা।

    হঠাৎ আগুনের তীব্র আলো এবং গরমে ঘুম ভেঙে যায় পরিবারের সদস্যদের। দ্রুত তারা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে এবং অল্পের জন্য বড় ধরনের প্রাণহানি থেকে রক্ষা পান। তবে আগুনে ঘরের সোফা সেটসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, এ ঘটনায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।

    ক্ষতিগ্রস্ত মোঃ হাসান বেপারী জানান, গতকাল রাতে দুর্বৃত্তরা ঘরের জানালা দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয় দুর্বি তোরা। আগুনে ঘরের সোফাসেট পুড়ে গেছে। ঘটনার সময় বিদ্যুৎ ছিলনা এবং ঘরে লোকজন ঘুমিয়ে ছিল কিন্তু হঠাৎ দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখে তাৎক্ষণিক পরিবারের সদস্যরা জেগে ওঠে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনে এবং তাৎক্ষণিক বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায়। কথাকাটাকাটির জেরে প্রতিপক্ষরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

    ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসেন স্বজনরাও। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের এক সদস্য বলেন, “এসে দেখি সোফা সেট সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। কিছুই অবশিষ্ট নেই। ইচ্ছা করেই এমন নৃশংস কাজ করেছে দুর্বৃত্তরা।”

    এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সুলতানাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুবকর সিদ্দিক খোকন। তিনি বলেন, “দুর্বৃত্তদের দ্রুত চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।”

    ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রবিউল হক বলেন, “একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

    বিআলো/তুরাগ

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    October 2025
    M T W T F S S
     12345
    6789101112
    13141516171819
    20212223242526
    2728293031