মালাইকাকে ‘বুড়ি’ বলে কটাক্ষ, মুখ খুললেন অভিনেত্রী
বিনোদন ডেস্ক: যখন বডি পজিটিভিটি এবং নিজের শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের কথা ওঠে, তখন মালাইকা অরোরা সবসময়ই উদাহরণ স্থাপন করেছেন। তিনি সবসময়ই আত্মভালবাসার পক্ষে কথা বলেছেন এবং নিজের বয়স বা চেহারা নিয়ে চলতে থাকা ট্রোলিংকে কখনও গুরুত্ব দেননি। তবে সব সময়ে এসব আঘাতমূলক মন্তব্য একেবারেই উপেক্ষা করা যায় না, সেটা এবার নিজেই বললেন অভিনেত্রী। ৫১ বছর বয়সী মালাইকা স্বীকার করেছেন যে, বয়স নিয়ে উপহাস তাঁকে আবেগে আঘাত করেছে।
যখন বডি পজিটিভিটি এবং নিজের শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের কথা ওঠে, তখন মালাইকা অরোরা সবসময়ই উদাহরণ স্থাপন করেছেন। তিনি সবসময়ই আত্মভালবাসার পক্ষে কথা বলেছেন এবং নিজের বয়স বা চেহারা নিয়ে চলতে থাকা ট্রোলিংকে কখনও গুরুত্ব দেননি। তবে সব সময়ে এসব আঘাতমূলক মন্তব্য একেবারেই উপেক্ষা করা যায় না, সেটা এবার নিজেই বললেন অভিনেত্রী। ৫১ বছর বয়সী মালাইকা স্বীকার করেছেন যে, বয়স নিয়ে উপহাস তাঁকে আবেগে আঘাত করেছে।
এক সাক্ষাৎকারে মালাইকা জানান, যখন মানুষ তাঁকে “বুড়ি” বলে ডাকে, তখন সেটা তাঁকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তিনি বলেন, “আমার কাছে ‘বুড়ি’… মানে, আপনি কীভাবে কাউকে এমন কিছু বলতে পারেন? কখনও-কখনও এটা ট্রিগার করে, কারণ এটা খুবই অসংবেদনশীল মন্তব্য।” মালাইকা আরও বলেন, “মানুষ শুধুই বাইরের সাহসী দিকটাই দেখেন। দেখে যে ‘খুশি লাগছে’—সেটা খেয়াল করেন। কিন্তু তাঁরা বোঝেন না, এর পেছনে এমন অনেক কিছু থাকে, যে কারণে কিছু মন্তব্য আপনাকে আঘাত করতে পারে, ট্রিগার করতে পারে।” তবে অভিনেত্রী শিখে নিয়েছেন কীভাবে এই ধরনের নেতিবাচকতাকে শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়। তিনি বলেন, “আমি মনে করি, এই ধরনের জিনিসগুলোকে উদাহরণ হিসেবে দেখা উচিত, যেখানে আপনি নিজেকে পাল্টে নিতে চান।
মালাইকা তাঁর ছেলে আরহান খানকে তাঁর “সবচেয়ে বড় সাপোর্টার” বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “ও সবসময় বলে, ‘এতে এমন কী হয়েছে, মা? কেউ যদি এমন কিছু বলে, তাতে কী হয়েছে? কেন তুমি এতটা প্রভাবিত হচ্ছ?’ ওর এই কথাগুলো আমাকে নতুন করে ভাবতে শেখায়, ইতিবাচকভাবে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। তারপর আমার নিজের মনে যে মেকানিজম আছে, পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার, সেটা চালু হয়ে যায়। আমি নিজেকে বলি, ‘এটা পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে চলি।’
বিআলো/ইমরান