• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    কনকনে শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়, দুর্ভোগে দিনমজুরেরা 

     dailybangla 
    01st Jan 2025 1:05 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের উত্তেরের জেলা পঞ্চগড়ে পৌষের ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকেছে বছরের প্রথম সকাল। তবে শৈত্যপ্রবাহ না হলেও ঘন কুয়াশা আর বাতাসে বইছে কনকনে শীতের ঝাঞ্জা। নতুন করে শীতের তীব্রতায় কাঁপতে শুরু করেছে উত্তরের শীতের জেলা পঞ্চগড়ের প্রান্তিক জনপদের মানুষ।

    জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার অফিস জানিয়েছে, বুধবার (১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল (মঙ্গলবার) বছরের শেষ দিনে রেকর্ড হয়েছিল ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারিও তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    সকালে জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ঘন কুয়াশায় ঢাকা উত্তরের এ জেলা। শহর ও গ্রামের সড়কগুলোতে বিভিন্ন যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। গত চার দফায় শৈত্যপ্রবাহ গেলেও ছিল ঝকঝকে সকাল। শৈত্যপ্রবাহ কাটলেও ঘন কুয়াশা ও হিম বাতাসে নতুন করে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তর এ জনপদের মানুষদের। গ্রামীণ এলাকাগুলোতে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে দেখা গেছে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনমজুর, পাথর ও চা শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের মানুষকে দেরিতে কাজে বের হতে দেখা গেছে।

    সকালে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মধ্যে দিনমজুর, ভ্যানচালক ও পাথর শ্রমিকরা জানান, আবার দুই দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে আমাদের এলাকা। কুয়াশার সঙ্গে হিমেল শিশির ও হিম বাতাস। বাতাসের কারণে কনকনে শীত অনুভব করছি। কাজেও একটু দেরিতে বের হয়েছি। কুয়াশা থাকলে কাজে যেতে কষ্ট হয়। তবুও জীবিকার তাগিদে পরিবারের কথা চিন্তা করে কাজে বের হয়েছি।

    শীতের কারণে বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগ-ব্যাধিতে আক্রান্তের সংখ্যা। প্রতিদিনই জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা।

    জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভোর থেকেই ঘন কুয়াশা পড়েছে এ জেলায়। আজ সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বছরের শেষ দিনে রেকর্ড হয়েছিল ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারিতে তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    বিআলো/শিলি

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    August 2025
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    25262728293031