• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    ন্যাশনাল ইনফ্লুয়েন্স লাইফটাইম অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত বিজ্ঞান কবি ও সমাজচিন্তক হাসনাইন সাজ্জাদী 

     dailybangla 
    20th Sep 2025 9:44 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    সালাম মাহমুদ
    কবি হাসনাইন সাজ্জাদী বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এক সুপরিচিত নাম। তার জন্ম সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার আমির মঞ্জিলে ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ১ মার্চ। দাদা লোকসাহিত্যিক ও ভাষা সংগ্রামী আমির সাধু। বাবা সুফি সাহেব আলহাজ্ব কারী মোহাম্মদ সাজ্জাদ।
    ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে তিনি বিজ্ঞান কবিতার আন্দোলন করে আসছেন। সাহিত্য, সাংবাদিকতা ও সমাজসেবায় তিনি নিবেদিতপ্রাণ। বিজ্ঞানকাব্যতত্ত্ব, বিজ্ঞানশিল্পতত্ত্ব ও বিজ্ঞানবাদ রাষ্ট্রতত্ত্ব তিনি উপস্থাপন করেছেন। বাংলাদেশ ও ভারত থেকে তার প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হচ্ছে ‘বিজ্ঞান কবিতার রূপরেখা’, ‘ জাপানে বঙ্গবিদ্যা ও বাংলাদেশের বিজ্ঞান কবিতা’, ‘ছোটদের বিজ্ঞানবাদ’,’ ‘জাপান ভ্রমণলিপি’, ‘বিজ্ঞানবাদের কাব্যতত্ত্ব’, ‘কবিতাবিজ্ঞান’, ‘বিজ্ঞান যুগের সাংবাদিকতা’, ‘কবিতায় বিজ্ঞান অ-বিজ্ঞান’, ‘বিজ্ঞানধর্ম মননে অন্বেষণে’, ‘বিজ্ঞান কাব্যতত্ত্ব ও সাবলীল ছন্দ’, ‘আবিষ্কার যখন মজার গল্প’, ‘পৃথিবী বদলে দেওয়া যত আবিষ্কার’, ‘বিজ্ঞান কবিতার রোমান্টিকতা ও বিবিধ’, ‘মহাবিশ্বের মহাবিস্ময়’, ‘আমাদের পৃথিবী’, ‘রহস্যে ভরা সমুদ্রতল’, ‘চলো চাঁদে যাই’, ‘প্রকৃতি ও পরিবেশ’, ‘ছন্দছড়ায় বর্ণমালা’, ‘সিলেটের লোকসাহিত্যে ব্যক্তিমানস ও সমাজ’, ‘ আট ডিসেম্বর মৌলভীবাজার মুক্ত দিবস’, ‘ আবিষ্কার ও বিজ্ঞানী’, ‘ প্রেম একমুঠো নীল’, ‘ হে স্বপ্ন হে বিজ্ঞান কবিতা’ , ‘,
    ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে অধুনালুপ্ত সিলেট সমাচারের জুড়ী প্রতিনিধি হিসাবে তার সাংবাদিকতা শুরু। তারপর মৌলভীবাজার জেলার সাপ্তাহিক মুক্তকথায় কার্যকরী সম্পাদক হিসাবে কাজ করেন কিছুদিন। ঢাকায় প্রথমে ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে রক্তকেতু পত্রিকায় স্টাফ রাইটারের কাজ করেন। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে খবর গ্রুপের মনোরমায় প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেন ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে। ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে সাপ্তাহিক খোঁজখবর ও ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে মাসিক পূর্বাপরের ডিক্লেয়ারেশন লাভ করেন। যা এখনো কার্যকর রয়েছে। ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে সাপ্তাহিক বৃহস্পতিবারে নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৯৪ ও ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে দৈনিক রাজধানীর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত দৈনিক সংবাদে রিপোর্টার হিসেবে কাজ করেন। তারপর ২ বছর কাজ করেন পাক্ষিক সিনেভিশন পত্রিকায়। ২০০৩ থেকে ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত দৈনিক খবরপত্রে রিপোর্টার হিসাবে কাজ করেন। এছাড়াও আমার বাংলা, চলতিপত্র, সংবাদ প্রতিদিনসহ দেশ-বিদেশের অনেক পত্রিকায় তিনি নিজস্ব প্রতিবেদক ও বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করছেন। কলকাতার জনপ্রিয় ও প্রাচীন পত্রিকা দৈনিক কালান্তরে তিনি কলাম লিখে থাকেন। সাহিত্য, সাংবাদিকতা ও বিজ্ঞান কবিতার প্রবর্তক হিসেবে তিনি ভারত ও বাংলাদেশ থেকে অর্ধ শতাধিক সম্মাননা লাভ করেছেন।
    বিজ্ঞান সমাজ প্রতিষ্ঠা করা তার জীবনের লক্ষ্য। তিনি বিজ্ঞানবাদ চর্চাকেন্দ্রের সভাপতি। এছাড়াও সাইন্টিজম পোয়েট্রি ইনস্টিটিউটের তিনি প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ। বিজ্ঞান কবিতা আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি ফর রুরাল পিপল নামে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এবং আমির সাধু অপেরার যাত্রা নির্দেশক ও প্রতিষ্ঠাতা। তিনি টেলিভিশন সাংবাদিকদের সংগঠন ট্রাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। শিল্প-সাহিত্য সংযোগ ও বিশ্ববাঙালি সংসদের প্রধান উপদেষ্টাসহ অসংখ্য সংগঠনের তিনি উপদেষ্টা। আমরা তাকে লাইভটাইম এচিভমেন্ট – সম্মাননা প্রদান করতে পেরে আনন্দিত ।
    বিজ্ঞান কবিতা, সাংবাদিকতা ও সমাজসেবায় তিনি অর্ধ শতাধিক সম্মাননা লাভ করেছেন। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে তিনি এ সম্মাননা লাভ করেছেন। স্টার বাংলাদেশ থেকে গত ১২ সেপ্টেম্বর পেয়েছেন ন্যাশনাল ইনফ্লুয়েন্স লাইফটাইম এচিভমেন্ট এওয়ার্ড। রাজধানীর হোটেল স্কাই সিটিতে তাকে এ সম্মাননা লাভ করেন। পেয়েছেন টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পক্ষে টেজাব আজীবন সম্মাননা। হোটেল অর্নেটে তাকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়াও গত ২০ জুলাই কুয়াকাটায় ট্যুরিজম আইকনিক অ্যাওয়ার্ডন ২০২৫ পেয়েছেন।
    বিকাল ৫টায় কুয়াকাটার খান প্যালেস অডিটোরিয়ামে। গ্লোবাল এভিয়েশন এন্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন থেকে এ সম্মাননা তিনি লাভ করেন। তারও আগে বিশ্ববাঙালি সংসদ পর্যটন সম্মাননা পেয়েছেন। কক্সবাজার ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম রিসোর্টে এ সম্মাননা লাভ করেন তিনি। এই ধারাবাহিকতায় গত কিছুদিন আগে তিনি কেএসপি সাংস্কৃতিক জোট থেকে উপরোক্ত অবদানের জন্য পেয়েছেন “শেরে বাংলা আইকনিক লাইফ টাইম এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫”। উপরোক্ত অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারত থেকে তার প্রাপ্ত সম্মাননার মধ্যে মহাত্মা গান্ধী শান্তি পদক, মাদার তেরেসা সেবাপদক, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অ্যাওয়ার্ড, কবি নজরুল সাহিত্যপদক, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক নেতৃত্ব পদক, বাশিসাসাপ অ্যাওয়ার্ড, স্রোত অ্যাওয়ার্ড, তিনকাল অ্যাওয়ার্ড , বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী অ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ ভারত সম্প্রীতি সম্মাননা, ট্রাব অ্যাওয়ার্ড, জাগরণী নৃত্যকলা পদক, সিলেট বিভাগ উন্নয়ন সংস্থা পদক, আমরা কুঁড়ি শিশু-কিশোর পদক, জীবনানন্দ সাহিত্য পদক অন্যতম।
    তিনি এক সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এই সম্মাননাগুলো আমাকে আরো দায়িত্বশীল করে তুলেছে। আমি তাই আমার লেখার মাধ্যমে জাতিকে বিজ্ঞানমনস্ক করতে বদ্ধপরিকর। একই সঙ্গে আমি দেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সৌন্দর্য বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে চাই।’
    তার লেখা ৪৮টি গ্রন্থের সবকটি বিজ্ঞান চেতনার। তার আলোচিত বইসমূহ হচ্ছে-বিজ্ঞান কবিতার রূপরেখা, ছোটদের বিজ্ঞানবাদ, বিজ্ঞানবাদের কাব্যতত্ত্ব, কবিতাবিজ্ঞান, কবিতায় বিজ্ঞান অ-বিজ্ঞান, বিজ্ঞানধর্ম মননে অন্বেষণে, বিজ্ঞান কবিতার রোমান্টিকতা ও বিবিধ, বিজ্ঞান যুগের সাংবাদিকতা, জাপানে বঙ্গবিদ্যা ও বাংলাদেশের বিজ্ঞান কবিতা, হে স্বপ্ন হে বিজ্ঞান কবিতা, প্রেম একমুঠো নীল, একশ কোটি তেজস্ক্রিয়তা, সময় বদলে গেছে, এখানে একদিন, ভালোবাসার বড়ো কিছু, ভালোবাসার হার্ডডিস্ক, সিলেটের লোকসাহিত্যে ব্যক্তিমানস ও সমাজ, ৮ ডিসেম্বর মৌলভীবাজার মুক্ত দিবস, রোবটের গল্প, ভিনগ্রহের এলিয়েন, আবিষ্কার যখন মজার গল্প, বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানী, বিজ্ঞান কাব্যতত্ত্ব ও সাবলীল ছন্দ, জাপান ভ্রমণলিপি, মহাবিশ্বের মহাবিস্ময়, আমাদের পৃথিবী, চলো চাঁদে যাই, রহস্যেভরা সমুদ্র তল, প্রকৃতি ও পরিবেশ, ছন্দ ছড়ায় বর্ণমালা, পাশের বাড়ির সেই রোবট, যত এডভেঞ্চার, মৃত্যুর কোনো স্বাদ নেই, চোখগুলো একদিন বাড়িতে নিয়ে যাবো শোকেসে তুলে, কমলা রঙের রোদ, সাংবাদিকতার অ আ ক খ, সহজ সাংবাদিকতা কেমন করে, সভ্যতা পুঁজিতন্ত্র ও বিজ্ঞানবাদ, চড়বঃৎু ঞযবড়ৎু ড়ভ ঝপরবহঃরংস প্রভৃতি।
    ছোটদের বিজ্ঞানবাদ গ্রন্থে – বিজ্ঞানের রাষ্ট্রতত্ত্বের ধারণাকে শিশুদের জন্য সহজ করে উপস্থাপন করেছেন তিনি।
    তার চলো চাঁদে যাই-গ্রন্থ কল্পবিজ্ঞান ও মহাকাশভিত্তিক ভ্রমণ কাহিনি। রহস্যে ভরা সমুদ্রতল- গ্রন্থে সাগরের নিচের বৈজ্ঞানিক রহস্য তুলে ধরা হয়েছে। ভিনগ্রহের এলিয়েন-কল্পিত এলিয়েন ও মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে লেখা শিশুতোষ গ্রন্থ। বিজ্ঞান যুগের সাংবাদিকতা-গণমাধ্যমে বিজ্ঞানের ব্যবহার ও ভূমিকা আদর্শ সাংবাদিকতা নিয়ে লেখা গ্রন্থ। বিজ্ঞানবাদের কাব্যতত্ত্ব-বিজ্ঞান ও কবিতার মেলবন্ধন নিয়ে লেখা।
    আবিষ্কার যখন মজার গল্প-গ্রন্থ বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার নিয়ে লেখা। পৃথিবী বদলে দেওয়া যত আবিষ্কার-শিশুতোষ বিজ্ঞান গ্রন্থ। বিজ্ঞানকাব্যতত্ত্ব ও সাবলীল ছন্দ-গ্রন্থ বিশ্বসাহিত্যের জন্য প্রাগ্রসর কাব্যতত্ত্ব। তার সবগুলো বই পাওয়া যাচ্ছে: ৎড়শড়সধৎর.পড়স/ঐধংহধরহ ঝধললধফর সাইটে। ভারত থেকে প্রকাশিত গ্রন্থগুলো পাওয়া যায় আমাজন. কম-এ।
    আমাকে নিয়ে লেখা গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে গিয়াসউদ্দিন চাষার লেখা ‘ পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্বের আলোকে হাসনাইন সাজ্জাদীর বিজ্ঞানকাব্যতত্ত্ব, লোকমান হোসেন পলার লেখা ‘ হাসনাইন সাজ্জাদীর বিজ্ঞান কাব্যরীতি, সাহিত্যতত্ত্বের বিচারে হাসনাইন সাজ্জাদীর বিজ্ঞানকাব্য ও সম্পাদিত গ্রন্থ ‘ বাংলা সাহিত্যের প্রধান বিজ্ঞান কবি হাসনাইন সাজ্জাদীর ৬০তম জন্মোৎসব স্মারক’।
    তার জন্ম ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের আমির মঞ্জিলে। আমার দাদা লোকসাহিত্যিক, লোকসংগীত শিল্পী ও ভাষা সংগ্রামী আমির সাধু। বাবা আধ্যাত্মিক সাধক সুফী কারি মো. সাজ্জাদ আলী। আমি বাংলা সাহিত্যে বিএ অনার্সসহ এম এ ডিগ্রিধারী। আমার বিশেষ লক্ষ্য কবিতা ও বিজ্ঞানকে একসঙ্গে করে কবিতার বাক্যকে বিজ্ঞানমুখী করা।
    তিনি বিজ্ঞানবাদ ও বিজ্ঞানকাব্যতত্ত্ব নিয়ে জাপানের টোকিও ইউনিভার্সিটি অব ফরেন স্ট্যাডিজে থিয়োরি উপস্থাপন করেছেন।
    তার বিজ্ঞান কবিতার থিয়োরি দিয়ে উত্তর আমেরিকার নর্থ ক্যারোলিনা রাজ্যের ইভেন্ট হরাইজন ম্যাগাজিন ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে ৫০০ ডলারের বিজ্ঞান কবিতার প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। এপ্রিল আমেরিকায় কবিতার মাস। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২ এপ্রিল অনলাইন সংখ্যা নিউজ উইক ম্যাগাজিন বিজ্ঞান কবিতা সংখ্যা হিসেবে প্রকাশ করা হয় তার থিয়োরি দিয়ে। তিনি আরো বলেন:‘বিজ্ঞান সমাজ প্রতিষ্ঠা করা আমার জীবনের লক্ষ্য।’
    জাতীয় কবিতা পরিষদের তিনি দপ্তর সম্পাদক এবং বিজ্ঞানবাদ চর্চাকেন্দ্রের সভাপতি। এছাড়াও সাইন্টিজম পোয়েট্রি ইনস্টিটিউটের তিনি প্রতিষ্ঠাতা এবং বিজ্ঞান কবিতা আন্দোলনের সভাপতি। ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি ফর রুরাল পিপল নামে একটি সেবামূলক ও বাংলাদেশ সরকারের সমাজ সেবা অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত সংস্থার তিনি চেয়ারম্যান এবং আমির সাধু অপেরার যাত্রা নির্দেশক ও প্রতিষ্ঠাতা। আমি টেলিভিশন জার্নালিস্টদের একাধিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন তিনি। বিশ্ববাঙালি সংসদ ও শিল্প সাহিত্য সংযোগের তিনি প্রধান উপদেষ্টা। এছাড়াও অসংখ্য সংগঠনের তিনি উপদেষ্টা ও পৃষ্ঠপোষক হিসেবে শিল্পসাহিত্য ও সংস্কৃতির সেবা করছেন।

    লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

    বিআলো/ইমরান

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    September 2025
    M T W T F S S
    1234567
    891011121314
    15161718192021
    22232425262728
    2930