• যোগাযোগ
  • সংবাদ দিন
  • ই-পেপার
  • About Us
  • Disclaimer
  • Privacy Policy
    • ঢাকা, বাংলাদেশ

    বৃষ্টিতে জলমগ্ন রাজধানী সীমাহীন দুর্ভোগ 

     dailybangla 
    01st Oct 2025 9:23 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    জলাবদ্ধতার কারণে ভয়াবহ যানজট
    ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ২০৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত
    অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা
    গত বছরের তুলনায় এবার জলাবদ্ধতা কমেছে : মোহাম্মদ এজাজ, ডিএনসিসি প্রশাসক
    দিন সব বিভাগে অতিভারী বৃষ্টির আভাস
    পাহাড় ধ্বসের শঙ্কা

    নিজস্ব প্রতিবেদক: জলাবদ্ধতা আর ঢাকা যেন একই সূত্রে গাঁথা। যতই রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতি হোক না কেন শহর থেকে নদী-নালা হারিয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির পানি নামার কোনো উপায় নেই। তাই বৃষ্টি হলেই পথঘাট ভেসে পানি জমে যায় মূল সড়কসহ শহরের অলিগলিতে। গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া এবং  বুধবার সকাল পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে যায় রাজধানী। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় ২৪ ঘণ্টাতেও পানি নিষ্কাশন হয়নি। ফলে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা।
    আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীতে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টায় ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এটি এই সময়ে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টি। এর ফলে শহরজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। সরেজমিনে দেখা গেছে, রাতভর টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা। কোথাও হাঁটুপানি, কোথাও বাস-রিকশা আটকে পড়েছে মাঝরাস্তায়। পায়ে হেঁটে পানি পেরিয়ে নগরবাসীকে যেতে হচ্ছে গন্তব্যে। অনেকে দোকানের ভেতর থেকে সেচ দিয়ে পানি বের করছেন। টানা বৃষ্টিতে সড়কগুলোতে রয়েছে দুর্ভোগের চিত্র।

    রাজধানীর নিউমার্কেট, লালবাগ, ধানমন্ডি, মিরপুর, বংশাল, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী, নাখালপাড়া, কাজীপাড়া-শেওড়াপাড়া, কালশী, বিমানবন্দর, গেন্ডারিয়াসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকা এখনও জলমগ্ন অবস্থায় আছে। পানি নিষ্কাশন না হওয়ার কারণে এসব এলাকার বাসিন্দা, ব্যবসায়ী ও পথচারীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। নিউমার্কেট এলাকায় থৈ থৈ করছে বৃষ্টির পানি। সড়ক পানির নিচে তলিয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের হেঁটে যাওয়ার উপায় নেই। এ জন্য রিকশা-ভ্যানে পার হচ্ছেন নগরবাসী। ভ্যানে নিউমার্কেট পার হওয়া ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী বলেন, টিউশনের সুবাদে হল থেকে বের হয়েছি। এসে দেখি নিউমার্কেট এলাকা পানিতে ডুবে গেছে। পরে উপায় না দেখে ভ্যানে সড়ক পার হয়েছি।

    জলাবদ্ধতার কারণে সৃষ্টি হয় যানজট নিউমার্কেটের হকার্স মার্কেটের ভেতরে ঢুকে পড়েছে বৃষ্টির পানি। সেই পানি মেশিন দিয়ে বের করছেন ব্যবসায়ীরা। হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ী আব্দুস সাত্তার বলেন, বৃষ্টি হলেই নিউমার্কেট এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এটা যে শুধু এ বছর হয়েছে তা নয়, প্রতি বছরই নিউমার্কেটের এই চিত্র থাকে। বছরের পর বছর যায় কিন্তু নিউ মার্কেট এলাকার উন্নয়ন হয় না। বৃষ্টি হলে এই এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তির সীমা থাকে না। এই ব্যবসায়ী আরো বলেন, বৃষ্টিতে এখানে হাঁটু সমান পানি জমে যায়। দোকানে পর্যন্ত পানি উঠে যায়। আজকেও দোকানে পানি উঠেছে। পরে সেই পানি সেচ দিয়ে বের করেছি আমরা। বৃষ্টি হলে দুর্ভোগের অন্ত থাকে না। এক দুর্ভোগ পানির কারণে আরেক দুর্ভোগ বেচাকেনা বন্ধ থাকার কারণে।

    মৌচাক এলাকার বাসিন্দা বাচ্চু ইসলাম বলেন, সকালে বাসা থেকে বের হয়ে দেখি সড়কে হাঁটু সমান পানি। অফিসে যাওয়ার জন্য কোনও পাবলিক বাস পাচ্ছিলাম না। জলাবদ্ধতার কারণে যানজট আরো বেড়ে যাওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে। ৩০ টাকা রিকশা ভাড়া ১০০ টাকা চাচ্ছিল। উপায় না পেয়ে ৮০ টাকা ভাড়া দিয়ে অফিসে গিয়েছি। পুরান ঢাকার বংশাল এলাকার বাসিন্দা শমসের মুবিন বলেন, বছরের অধিকাংশ সময় বংশাল এলাকায় জলাবদ্ধতা হয়ে থাকে। প্রতি বছর সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি করে ড্রেনেজের কাজ করে সিটি করপোরেশন। তবুও কোনও উন্নতি হয় না। বৃষ্টি হলেই পানি জমে। এই এলাকার মূল সমস্যা যে কোথায়, তা কেউ বলতে পারে না। একদিনের বৃষ্টিতে এক সপ্তাহ পানি জমে থাকে বংশালে। পরে সিটি করপোরেশনের লোকেরা এসে কোনোরকমে পানি সরিয়ে যায়।

    গেন্ডারিয়ার বাসিন্দা হাসিবুল রহমান বলেন, এই এলাকার সড়কগুলো খানা-খন্দে ভরা। একটু বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে যায়। সড়কের বেহাল অবস্থার কারণে প্রতিনিয়ত ছোটখাটো দুর্ঘটনা লেগেই থাকে। তার ওপর বৃষ্টি হলে আমাদের জন্য এই এলাকা অভিশপ্ত হয়ে যায়। আগেতো কাউন্সিলরকে পানি সরানোর জন্য চাপ দিতে পারতাম। এখন সিটি করপোরেশনকে কল দিলেও তারা তেমন সাড়া দেয় না।
    রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্ট জলজট নিরসনে কাজ করছে বলে জানায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। ঢাকা দক্ষিণ সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রাসেল রহমান বলেন, রাতেই পানি নিষ্কাশনের কাজ শুরু হয়েছে। তবে এলাকাগুলোর পুরোনো ও অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা আমাদের কাজকে ব্যাহত করছে। তাছাড়া এখন ঢাকা দক্ষিণ সিটি এলাকায় ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নত করার কাজ চলমান।

    ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, উত্তর সিটির কিছু এলাকায় সাময়িক জলজট সৃষ্টি হয়েছে, তবে সেটা সিটি করপোরেশনের লোকজন তাৎক্ষণিক নিরসনে কাজ করছে। একইসঙ্গে গত বছরের তুলনায় এবার উত্তর সিটি এলাকায় উল্লেখযোগ্যভাবে জলাবদ্ধতা কমেছে বলেও দাবি করেন তিনি। ৩ দিন সব বিভাগে অতিভারী বৃষ্টির আভাস : মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা বাড়ায় আগামী তিন দিন দেশের সব বিভাগে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে। এতে রয়েছে পাহাড় ধসের আশঙ্কা। গতকাল বুধবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক জানিয়েছেন, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে আগামী শনিবার পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি. / ২৪ ঘণ্টা) থেকে অতি ভারী (>৮৮ মি.মি. /২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।

    ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা হতে পারে। আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থিত সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও আশেপাশের এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

    সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এদিকে ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তায় বলা হয়, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থিত সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।

    ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত : দেশের ১০টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই সে সকল এলাকার নদীবন্দরে তোলা হয়েছে সতর্কতা সংকেত। গতকাল বুধবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সহকারী আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেছা জানিয়েছেন, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ২০৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত : রাজধানীতে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে বিজলিসহ শুরু হয় বৃষ্টিপাত। প্রায় দুইটার দিকে আকাশে বেশ কয়েকটি তীব্র বিজলি চমক দেখা যায়, সঙ্গে শোনা যায় বজ্রপাতের বিকট শব্দ। প্রথমে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি দিয়ে শুরু হলেও পরে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে থাকে। বজ্রপাতের শব্দে ঘরে ঘরে ঘুম থেকে জেগে উঠেছেন অনেকেই। ঢাকার কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎবিভ্রাটও দেখা গেছে বলে জানা যায়। গতকাল বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত মাত্র ছয় ঘণ্টায় ১৩২ মিলিমিটার (মিমি) বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা এই সময়ে দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে বৃষ্টি হয়েছে ২০৩ মিলিমিটার, যা সম্ভবত এবারে ঢাকায় সর্বোচ্চ বৃষ্টি। এদিকে আবহাওয়া অফিস বলছে, গতকাল বুধবার থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    অপরদিকে ফায়ার সার্ভিস কন্ট্রোলরুম থেকে বলছে, মধ্যরাতে বজ্রপাত ও বৃষ্টির সময় বৈদ্যুতিক খুঁটি ও দুই-একটি গ্যাস থেকে আগুনের সূত্রপাত হলে তা নিভে গেছে। সকাল সাতটার দিকে ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের কন্ট্রোলরুমের দায়িত্বরত কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান বলেন, মধ্যরাতে বজ্রপাত সঙ্গে বৃষ্টি সময় থেকে সকাল সাতটা পর্যন্ত ঢাকা শহরে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে সূত্রাপুর এলাকায় বজ্রপাত ও বৃষ্টির সময় একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুনে সংবাদ ছিল। এ ছাড়া সদরঘাট ও আজিমপুরে গ্যাসের আগুনে সংবাদ ছিল সেখানেও গিয়ে আগুন পাওয়া যায়নি নিভে গেছে। এদিকে রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে, এর প্রভাবেই বৃষ্টি হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবীর। তিনি বলেন, আসলে একটি গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালার সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবেই বৃষ্টি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে বগুড়াসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি শুরু হয়েছে, যা ৪৪ মিলিমিটার থেকে ৮৮ মিলিমিটারের মধ্যে হলে তা ভারী বৃষ্টি বলা হয়। বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়া ও বজ্রপাতের এই প্রবণতা ৪ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকায় কমবেশি থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই আবহাওয়াবিদ।

    বিআলা/ইমরান

    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    October 2025
    M T W T F S S
     12345
    6789101112
    13141516171819
    20212223242526
    2728293031