• যোগাযোগ
  • অভিযোগ
  • ই-পেপার
    • ঢাকা, বাংলাদেশ
    • যোগাযোগ
    • অভিযোগ
    • ই-পেপার

    ইরান এবার কোনো ছাড় দেবে না 

     dailybangla 
    23rd Apr 2024 1:33 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট ইসরায়েল এবং বিশেষ করে উগ্র ইহুদিবাদীরা বিশ্বের অন্যতম প্রধান পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ক্রমে ক্রমে কিভাবে যে গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তারা এখন তা সম্যকভাবে উপলব্ধি করতে পারছে। ইহুদিবাদীরা যে ১৯৪৮ সালে একতরফাভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে শুধু তা-ই নয়, তারা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অর্থাৎ সুকৌশলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্রের ওপর তাদের প্রভাব বিস্তার করতেও সক্ষম হয়েছে। এ সামগ্রিক পরিস্থিতিটা এখন এমন এক পর্যায়ে গিয়ে উপনীত হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্র তাদের না পারছে গিলতে, না পারছে উগরাতে। কারণ স্বাধীনতা ঘোষণার পর যুক্তরাষ্ট্রই প্রথম ইসরায়েল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।

    শুধু তা-ই নয়, বৈরী আরব রাষ্ট্র পরিবেষ্টিত মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের অস্তিত্ব ও বিশেষ করে নিরাপত্তা রক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্র তখন বিভিন্ন সামরিক কৌশল ও অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছিল। এর অন্যতম কারণ ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর বিশ্বশক্তি ও ক্ষমতার ক্রমবর্ধমান ভারসাম্যগত দিক থেকে মিসর, সিরিয়া ও অন্য আরব রাষ্ট্রগুলোর রাশিয়ার (সোভিয়েত) নেতৃত্বাধীন বাম ধারার প্রভাববলয়ের দিকে ঝুঁকে পড়া।

    ইসরায়েল সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে ইহুদিদের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সসহ পশ্চিমা বলয়ের একতরফা সাহায্য-সমর্থনের কারণে আরবরা ক্রমে ক্রমে প্রায় কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল। তেমনি একটি অবস্থায় ইরান, সৌদি আরব, ইরাক, লিবিয়াসহ কয়েকটি আরব ও অনারব মুসলিম প্রধান দেশে তেল, গ্যাসসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদের আবিষ্কার এই সম্পূর্ণ বিষয়টিকে আরো জটিল করে তোলে।

    যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ মধ্যপ্রাচ্যের আরব ও অনারব মুসলিমপ্রধান দেশগুলোর সেই জ্বালানি সম্পদের নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহের বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। এ বিষয়টি পশ্চিমারা যখন সামরিক ও সরবরাহগতভাবে নিয়ন্ত্রণ করার নীলনকশা প্রণয়ন করে, তখনই নবগঠিত ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল তাদের কাছে বিভিন্ন বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ইসরায়েলকে মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিমারা তাদের স্বার্থরক্ষার সামরিক ও অসামরিক যোগ্য প্রতিনিধি ও প্রতিভূ হিসেবে গড়ে তুলতে তৎপর হয়ে ওঠে। এবং ইসরায়েল ছাড়াও আমেরিকা ও ইউরোপে বসবাসকারী কৌশলী ইহুদিরা সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে অগ্রসর হতে শুরু করেছিল।

    সেই প্রক্রিয়ায় ইসরায়েল অত্যন্ত অল্প সময়ের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে একটি শক্তিশালী কেন্দ্রে পরিণত হতে থাকে, যা পশ্চিমাদের স্বার্থের অনুকূলে কাজ করে।

    ইরান এবার কোনো ছাড় দেবে না অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিমরা, আরব-অনারব, শিয়া-সুন্নি এবং পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী কিংবা রুশ (সোভিয়েত) প্রভাববলয়কে কেন্দ্র করে আরো বিভক্ত হতে থাকে। সেই সুযোগে ইসরায়েল মিসর, জর্দান ও সিরিয়ার ওপর উপর্যুপরি হামলা অব্যাহত রাখে এবং ক্রমে ক্রমে ফিলিস্তিনে আরবদের জন্য জাতিসংঘের নির্ধারিত এলাকাগুলো দখল করতে শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা শক্তি তখন কৌশলগতভাবে এক নীরব ভূমিকা পালন করে। ফিলিস্তিনে ইহুদিদের বেআইনিভাবে বসতি বিস্তার কাজে কোনো বাধা দেয়নি।

    এর মধ্যেই রাজনৈতিক, সামরিক ও কৌশলগত বিভিন্ন কারণে মধ্যপ্রাচ্যের আরব ও অনারব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বিভিন্ন বিভেদ সৃষ্টি করেছিল। শেষ পর্যন্ত মিসর ও জর্দান ইসরায়েল রাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের স্বার্থে হাত মেলালেও একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল ইরান। ইরান তার সমৃদ্ধ অতীতের সাম্রাজ্যগত অভিজ্ঞতায় এ কথাটি উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছিল যে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের শক্তিশালী অবস্থান আরব ও অনারব মুসলিমদের অস্তিত্ব বিপন্ন করে তুলবে। এই অঞ্চলে ইসরায়েলের ইহুদিবাদী বৃহত্তর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা (জর্দান নদীর পশ্চিম তীর থেকে ভূমধ্যসাগরের উপত্যকা পর্যন্ত বিস্তৃত) এবং তাদের পশ্চিমা তাঁবেদারি মধ্যপ্রাচ্যকে অত্যন্ত দুর্বল করে দেবে এবং ফিলিস্তিনিদের সার্বভৌমত্বের স্বপ্নকে রক্তবন্যায় ভাসিয়ে দেবে।

    নেতানিয়াহু শাসিত কট্টরপন্থী ইহুদিবাদীরা ফিলিস্তিনের দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান চান না। নেতানিয়াহু এবং তাঁর কট্টরপন্থী সমর্থকরা ফিলিস্তিনের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেন না। নেতানিয়াহু বিশ্বাস করেন, আজ থেকে দুই হাজার বছর আগে জেরুজালেম ছিল তাঁদের (ইহুদিদের) অবিভক্ত রাজধানী। সুতরাং তাঁর বা তাঁদের (কট্টরপন্থীদের) মতে, জেরুজালেমকে বিভক্ত করা যাবে না। তা ছাড়া বর্তমান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এবং তাঁর কট্টরপন্থী সমর্থকরা মনে করেন সমগ্র ফিলিস্তিন, জর্দান, সিরিয়া এবং মিসরের অংশবিশেষ (সিনাই পর্বতমালা) হচ্ছে ইসরায়েলের অংশ বা তাঁদের জন্য প্রতিশ্রুত ভূমি (চৎড়সরংবফ খধহফ)।

    কিন্তু ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ভালো করেই জানেন, যত দিন ইরান রয়েছে, তত দিন তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হওয়ার নয়। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের বন্ধু হলেও তার বর্তমান ডেমোক্রেটিক দলীয় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মনে করেন বর্তমান ফিলিস্তিন ইস্যুর একমাত্র সমাধান হতে পারে দুটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। জাতিসংঘ এবং নিরাপত্তা পরিষদের ঘোষিত প্রস্তাবনামাফিকই তা হওয়া উচিত। নতুবা ইসরায়েল কিংবা তার প্রতিবেশী ফিলিস্তিনে স্থায়ীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। এবং সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য অশান্তির আগুনে দগ্ধ হতে থাকবে।

    একজন গণতন্ত্রী হিসেবে বাইডেন বিশ্বাস করেন না ফিলিস্তিনকে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে একীভূত করে একটি একক রাষ্ট্র গঠন করার বিকল্প পরিকল্পনা সফল হবে। কারণ তাতে সবচেয়ে বড় বাধা আসবে ইহুদিবাদীদের পক্ষ থেকেই। কারণ তাতে ইহুদি রাষ্ট্রের ধ্যান-ধারণা সম্পূর্ণভাবে ভেস্তে যাবে, যা কট্টরপন্থীরা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। তবে নেতানিয়াহুর মতো দক্ষিণপন্থী একজন প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকলে ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানও সম্ভব হচ্ছে না।

    তাই প্রেসিডেন্ট বাইডেন পরামর্শ দিয়েছেন, যথা শিগগির নেতানিয়াহুকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে একজন মধ্যপন্থী রাজনীতিককে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করে ফিলিস্তিন সমস্যার দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক একটি সমাধান খুঁজে বের করা, নতুবা শুধু ইসরায়েল কিংবা ফিলিস্তিনেই নয়, মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও শান্তি দীর্ঘস্থায়ী হবে না।

    প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপরোক্ত মন্তব্যের কারণেই তাঁকে পছন্দ করছেন না নেতানিয়াহু ও তাঁর কট্টরপন্থী সমর্থকরা। ওপরে ওপরে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে সদ্ভাব দেখালেও তাঁকে পছন্দ কিংবা সমর্থন- কোনোটাই করেন না নেতানিয়াহু। এই ইহুদিবাদী নেতা চান আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেন যাতে হেরে যান। তাহলে তাঁর (নেতানিয়াহুর) পক্ষে নিজস্ব গোপন কর্মসূচি বা নীলনকশা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হলেও হতে পারে। তবে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে নেতানিয়াহুর প্রতি জনগণের আস্থা কিংবা সমর্থন যেভাবে কমেছে, তাতে মনে হয় অবিলম্বে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে নেতানিয়াহুর নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে।

    বর্তমান সময়ে ইসরায়েলের নাগরিকরা মনে করেন, ইহুদি জনসাধারণকে নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলি কিংবা রাজনৈতিক ক্ষমতা নেতানিয়াহু অনেক আগে হারিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি ধনকুবের গোষ্ঠী ও ইহুদিবাদী ‘প্রেসার গ্রুপের’ সমর্থন এখনো কিছুটা অবশিষ্ট থাকার কারণে নেতানিয়াহু প্রেসিডেন্ট বাইডেনের নির্দেশ অগ্রাহ্য করার স্পর্ধা দেখিয়ে যেতে পারছেন। নতুবা আরো আগেই হয়তো তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হতো। সে কারণেই ইসরায়েল বিপদগ্রস্ত হলেই তাদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন পাশে দাঁড়ায় এবং সেই সুযোগগুলো বারবার কাজে লাগায় ইসরায়েলের ইহুদিবাদী ও সম্প্রসারণবাদী নেতৃত্ব।

    মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন আরব রাষ্ট্রের মধ্যে বিভিন্ন মতবিরোধের কারণে এত দিন ফিলিস্তিনি নাগরিকদের অনেক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। মধ্যপ্রাচ্যের আরব নেতাদের সঙ্গে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল ও তাদের অনেক ইহুদিবাদী নেতার ব্যাবসায়িক কিংবা স্বার্থের বোঝাপড়ার কারণে ফিলিস্তিনিদের অধিকার এবং প্রাসঙ্গিক সংগ্রাম দীর্ঘায়িত হয়েছে। বারবার ইহুদিবাদীদের অবৈধ হামলা কিংবা দমননীতির কারণে হাজার হাজার ফিলিস্তিনবাসী শিশু-নারী ও পুরুষ প্রাণ হারিয়েছে।

    কিন্তু তাতেও ইহুদিবাদী চক্রান্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি আরব নেতারা। তবে এর মধ্যে একমাত্র ব্যতিক্রম অনারব ইরান এবং ইরান সমর্থিত হামাস ও অন্য প্রতিরোধ যোদ্ধারা, লেবাননের হিজবুল্লাহ গেরিলা বাহিনী, বিভিন্ন মিলিশিয়া গ্রুপ এবং ইয়েমেনের হুতি- আনসারাল্লাহ বাহিনী। তারা এখন আর কোনো ইসরায়েলি, আরব, অনারব ও পশ্চিমা বাহিনীর চক্রান্তের শিকারে পরিণত হতে রাজি নয়। তারা এবার ফিলিস্তিন সমস্যার একটা শেষ দেখতে চায়। দেখতে চায় অবরুদ্ধ গাজা কিংবা পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিরা মুক্ত হয়েছে। এর একটা চূড়ান্ত পরিণতি না দেখে ইরান এবার মাঠ থেকে তার খেলোয়াড়দের আর পিছু হটাবে না। তাদের অগ্রযাত্রায় সব সাহায্য-সহযোগিতা নিশ্চিত করবে। জর্দান কিংবা তুরস্ক, সৌদি আরব কিংবা মিসর শেষ পর্যন্ত কী করতে পারে- তা এখনো দেখার বাকি। কারণ তারা এখনো যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা শক্তি কিংবা ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র থেকে ষোলো আনা বেরিয়ে আসতে পারেনি।

    গত শনিবার অর্থাৎ ১৩ এপ্রিল ইরান একযোগে ইসরায়েলের ৭৫টি লক্ষ্যবস্তুতে বিভিন্ন ক্ষমতার ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন ও অন্যান্য আধুনিক অস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে। সিরিয়ার অভ্যন্তরে অর্থাৎ ইরান তার দামেস্কে অবস্থিত কনস্যুলেটে ইসরায়েলিদের হামলার প্রতিশোধ নিয়েছে।

    ইসরায়েল তার কোনো পাল্টাজবাব দিতে গেলে ইরান সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে। আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে নিশ্চিহ্ন করা হবে ইহুদিবাদী দখলদারদের। তাতে মধ্যপ্রাচ্যের অন্য আরব কিংবা অনারবরা আসুক কিংবা না-ই আসুক, তাতে বিশেষ কিছু আসে-যায় না বলে ইরান জানিয়েছে।

    অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনের সাফল্য দিন দিন আরো অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে তার দুমুখী কথাবার্তা এবং কূটনৈতিক দ্বিচারিতার জন্য। একই অবস্থা যুক্তরাজ্যের রক্ষণশীল দলীয় সরকারের। তারা এক মুখে গণহত্যা রোধ করার কথা বলছে, অন্যদিকে অর্থ এবং সীমাহীনভাবে অস্ত্র পাঠিয়ে মানবতাবিরোধী হত্যাকাণ্ডে শরিক হচ্ছে। একই অপরাধে অপরাধী হচ্ছে। তবে তাদের পরাজয় অবশ্যম্ভাবী এবং অতি নিকটে বলে সংবাদ বিশ্লেষকরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

    লেখক : গাজীউল হাসান খান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

    বিআলো/শিলি

    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    May 2024
    M T W T F S S
     12345
    6789101112
    13141516171819
    20212223242526
    2728293031